সকল মেনু

জয়ের আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন তামিম

হটনিউজ ডেস্ক:

হোয়াইটওয়াশের চোখরাঙানিতে শুরু হয়েছিল ম্যাচ। প্রথম ইনিংস শেষে সেই শঙ্কার মেঘ আরও ঘনীভূত। স্কোরবোর্ডে যে পুঁজি আগের দুই ম্যাচের চেয়েও কম। তবে এবার বোলিং হলো ক্ষুরধার ও গোছানো। ভেঙে পড়ল জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং। শঙ্কার মেঘ সরিয়ে শতরানের জয়ে খানিকটা স্বস্তিতে সিরিজ শেষ করতে পারল বাংলাদেশ।

বুধবার (১০ আগস্ট) ওয়ানডে ক্রিকেটে নিজেদের ৪০০তম ম্যাচ জিতে বাংলাদেশ এড়াল হোয়াইটওয়াশ। তিন ম্যাচ সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে জিম্বাবুয়ে হারল ১০৫ রানে। আগের দুই ম্যাচে ৩০৩ ও ২৯০ রান করেও হেরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। এবার সেখানে ৫০ ওভারে দল তুলতে পারে কেবল ২৫৬। তবে এবার মুখ থুবড়ে পড়ে জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং। এক পর্যায়ে একশ রানের নীচে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কায় ছিল তারা। তবে শেষ জুটির রেকর্ডে শেষ পর্যন্ত তারা করতে পারে ১৫১ রান।

২৫৬ রানের মাঝারি স্কোর গড়ার পর বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক তামিম ইকবাল মনে করেছিলেন, আগের দুই ম্যাচের মতো আজও হয়তো হারতে হবে। ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার এই জয়ের পর অধিনায়ক তামিম বলেন, ৩০৩ ও ২৯০ রান করেও হেরে যাওয়ায় আজ ২৫০ রান করার পর ভেবেছিলাম ৩৫ ওভারের মধ্যেই হেরে যাব। দলের জয়ের পর তামিম বলেন, আমি ভেবেছি, শুধু আক্রমণ এবং আক্রমণই করব। তারপর কী হয় দেখা যাবে। সৌভাগ্যবশত আমরা দ্রুতই ৫টি উইকেট পেয়ে যাই, এরপর বাকি কাজটাও হয়ে যায়।
অভিষেক ম্যাচে বল হাতে আলো ছড়ান পেসার এবাদত হোসেন। নিজের দ্বিতীয় ওভারে পরপর দুই বলে জিম্বাবুয়ের দুই তারকা ব্যাটসম্যান ওয়েসলি মাধেভেরে ও আগের দুই ম্যাচে ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরি করা সিকান্দার রাজাকে আউট করেন এবাদত। এবাদতের প্রশংসা করে তামিম বলেন, আমরা তাকে অনেকদিন ধরেই দলের সঙ্গে রেখেছি। এই সিরিজে মূল দলে সে জায়গা না পাওয়ায় একটু অবাকই হয়েছি। এটা ছিল তার জন্য খুব ভালো সুযোগ এবং সৌভাগ্যবশত সে প্রত্যাশা পূরণ করেছে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top