শিমুলিয়াঘাট সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঈদ উপলক্ষে এই নৌপথে এবার ১৮টি ফেরি চলছে। যানবাহনের চাপ বেশি হওয়ায় এই ফেরি দিয়েও পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। যাত্রী পারাপারে একই ধরনের চাপ রয়েছে লঞ্চ ও স্পিড বোটের ক্ষেত্রে। এতে ঘরমুখো যাত্রীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
একাধিক প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্য, সকাল ১০টার দিকে অন্তত ৬০০ যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় ছিল। অপেক্ষমাণ সারিতে আরও যানবাহন যুক্ত হচ্ছিল।
শিমুলিয়াঘাটে অপেক্ষমাণ মাইক্রোবাসের চালক সাইদুর রহমান বলেন, তিনি সকাল আটটায় এসেছেন। সকাল ১০ টায়ও ফেরিতে উঠতে পারেননি। তাঁর সামনে আরও গাড়ি রয়েছে।
সায়লা হাসান নামের এক যাত্রী বলেন, তাঁরা কয়েক ঘণ্টা ধরে বাসে বসে আছেন।
লঞ্চযাত্রী আতাউর খান বলেন, লঞ্চ ও স্পিড বোটে যাত্রীদের ব্যাপক চাপ রয়েছে।
শিমুলিয়াঘাটের বিআইডব্লিউটিসির ব্যবস্থাপক গিয়াস উদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, আজ থেকে সরকারি ছুটি শুরু হয়েছে। তাই যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেক বেশি। ১৮টি ফেরি দিয়ে যান পারাপারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
ঘাটে দায়িত্বরত পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন বলেন, যানবাহন ও যাত্রীদের এই চাপ সারা দিন থাকবে বলে মনে হয়। তবে কালকের পর এই চাপ অনেকটাই কমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।