সকল মেনু

কর্মিবান্ধব যুবনেতা আলহাজ্ব রুহুল আমিন দুলাল

indexডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ  কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে দূর্নীতির রিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠসর যোগ্য নেতা যুবলীগের আহবায়ক ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব এ্যাডভোকেট রহুল আমিন দুলাল। সমগ্র জেলার বিভিন্ন প্রান্তে থাকা কাউন্সিলের সঙ্গে কথা বলে একটি বিষয় নিশ্চিত হওয়া গেছে, আগামী দিনে জেলা যুবলীগে তার বিকল্প নেই। দলের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে নিবেদিত ভাবে প্রতিনিয়ত কর্মি-সমর্থক বৃদ্ধিতে কাজ করে চলছেন। এবং কর্মি-সমর্থকদের বিপদে-আপদে পাশে দাড়ান। তাই তার উপর সকলেই আস্থাশীল। আজ যারা যুবলীগে যোগদান করছেন তাদের মাঝে দলের জন্য কাজ করার অনুপ্রেরণা প্রতিক হয়ে দাড়িয়েছেন।

তিনি একজন পরিস্কার রাজনীতিবিদ। যার সুনাম জেলা জুড়ে রয়েছে। এবং ক্লিনম্যান হিসেবে তিনি সমাজে সমাদৃত। এবং প্রতিটি যুবলীগ কমিটির অন্যতম পৃষ্ট পোষক। ব্যাক্তি জীবনে তিনি উদার মনের মানুষ। কর্মিবান্ধব জনদরদি নেতা। তার এই কর্মি-সমর্থক বৃদ্ধির তালে তালে নৌকা ভোট বাড়ছে। তাই প্রমান ৩০শে ডিসেম্বর ২০১৫ ইং গেল পৌর নির্বাচন।  ৩৩ বছর ধরে কুড়িগ্রাম পৌরসভায় আওয়ামীলীলিগ সমর্থিত কোন মেয়র আনতে পারেনি। কিন্তু এবার পেরেছে। পৌর ভোটারদের অকুন্ঠ ভালোবাসায়। যার আন্তরালে আলহাজ্ব এ্যাডভোকেট রুহুল আমীন দুলাল। ১৫ডিসেম্বর সকল ওয়ার্ডের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সহ প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে আগত অসংখ্যক কর্মি-সমর্থক নিয়ে কর্মিসভা আয়োজন করেছেন। সেই কর্মিসভা থেকে প্রতিটি কর্মি যেন শ্রমজীবির মতো নৌকা প্রতিকের জয়লাভের জন্য যে শ্রম দিয়েছে তা বিগত সময়ে দেখা যায় নি।

বলা বাহল্য সকলে প্রচেষ্ঠা নৌকার জয় দেখেছে দেশটা। উল্লেখ্য: কুড়িগ্রাম পৌরসভার ৫১হাজার ২৮ভোটের মধ্যে ভোটাদিকার প্রয়োগ করেন ৩৭ হাজার ২৬৭জন। এর মধ্যে বাতিল ভোট ৪৬৭টি। ভোট পড়েছে শতকরা ৭২ দশমিক ৭৩ভাগ। আওয়ামীলীগ বিজয়ী মেয়র আব্দুল জলিল তার নিকট তম প্রতিন্দন্ডির চেয়ে ৩ হাজার ৫৬৬ ভোট বেশি পেয়েছে। নিকটতম প্রতিদন্দি বি এম পির মোঃ নূর ইসলাম নুরু

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top