বৃহস্পতিবার দুপুরে কর ফাঁকির অভিযোগে এগুলো জব্দ করা হয়।
শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী পরিচালক উম্মে নাহিদা আকতার বলেন, ‘আমদানির কাগজপত্রে স্ক্র্যাচ কার্ডগুলোকে শার্ট-প্যান্ট হিসেবে দেখানো হয়। সন্দেহ হলে যাচাই করে দেখা যায় প্রায় এক কোটি টাকার স্ক্র্যাচ কার্ড। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বাংলা লায়ন এ ঘটনায় সাত লাখ টাকার কর ফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করেছিল। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।”
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।