গাইবান্ধা প্রতিনিধি : নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে জঙ্গি তৎপরতা রোধে দ্বিতীয় দিনের মতো গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার যমুনা নদীর চরগুলোয় অভিযান চালাচ্ছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৫টা থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে।
গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মইনুল হকের নেতৃত্বে এই অভিযানে জেলা কাউন্টার টেররিজম ইউনিট, পুলিশ ও গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন।
ফুলছড়ির এরেন্ডাবাড়ি ইউনিয়নসহ আশপাশের চরগুলোতে অভিযান চলছে।
গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বি সার্কেল) মো. মইনুল হক জানান, বিভিন্ন মামলার আসামি গ্রেফতার, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেফতার, নৌ-ডাকাতি প্রতিরোধ এবং জঙ্গি তৎপরতা রোধে নিয়মিত এই অভিযান চালানো হচ্ছে। গাইবান্ধা জেলার নদীবেষ্টিত উপজেলাগুলোয় এই অভিযান নিয়মিত চলবে।
গতকাল বুধবার গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র নদবেষ্টিত কামারজানি ও মোল্লারচর ইউনিয়নের বিভিন্ন চরে ৮ ঘণ্টা অভিযান পরিচালনা করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ সময় কোনো জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পাওয়া যায়নি। এক নৌ-ডাকাতকে গ্রেফতার করা হয়।
গত বছর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা গাইবান্ধার সদর, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার চরাঞ্চলে দফায় দফায় অভিযান চালান। এসব অভিযানে পরিত্যক্ত দু-তিনটি দেশীয় অস্ত্র ছাড়া উল্লেখযোগ্য কিছু উদ্ধার করা হয়নি।
গাইবান্ধায় জঙ্গি তৎপরতা রোধে দ্বিতীয় দিনের মতো অভিযান প্রিন্ট গাইবান্ধা, ০৬ জুলাই, এবিনিউজ : নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে জঙ্গি তৎপরতা রোধে দ্বিতীয় দিনের মতো গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার যমুনা নদীর চরগুলোয় অভিযান চালাচ্ছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৫টা থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে। গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মইনুল হকের নেতৃত্বে এই অভিযানে জেলা কাউন্টার টেররিজম ইউনিট, পুলিশ ও গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন। ফুলছড়ির এরেন্ডাবাড়ি ইউনিয়নসহ আশপাশের চরগুলোতে অভিযান চলছে। গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বি সার্কেল) মো. মইনুল হক জানান, বিভিন্ন মামলার আসামি গ্রেফতার, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেফতার, নৌ-ডাকাতি প্রতিরোধ এবং জঙ্গি তৎপরতা রোধে নিয়মিত এই অভিযান চালানো হচ্ছে। গাইবান্ধা জেলার নদীবেষ্টিত উপজেলাগুলোয় এই অভিযান নিয়মিত চলবে। গতকাল বুধবার গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র নদবেষ্টিত কামারজানি ও মোল্লারচর ইউনিয়নের বিভিন্ন চরে ৮ ঘণ্টা অভিযান পরিচালনা করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ সময় কোনো জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পাওয়া যায়নি। এক নৌ-ডাকাতকে গ্রেফতার করা হয়। গত বছর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা গাইবান্ধার সদর, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার চরাঞ্চলে দফায় দফায় অভিযান চালান। এসব অভিযানে পরিত্যক্ত দু-তিনটি দেশীয় অস্ত্র ছাড়া উল্লেখযোগ্য কিছু উদ্ধার করা হয়নি।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।