তবে বিসিবির নিরাপত্তা প্রস্তাবকে যথেষ্ট মনে করছে না বার্মি আর্মি। কাল নিজেদের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে সংগঠনটি সেটাই জানিয়েছে, ‘আমাদের নিয়ে ভাবার জন্য বিসিবির কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। তবে সেটা এফসিওর উপদেশ অগ্রাহ্য করে বাংলাদেশ যাওয়ার মতো পর্যাপ্ত নয় বলেই আমরা মনে করি।’ এফসিও হচ্ছে যুক্তরাজ্যের বৈদেশিক ও কমনওয়েলথ অফিস। যারা দেশের বাইরে ব্রিটেনের নাগরিকদের ভালো-মন্দের দেখাশোনা করে।
দুদিন আগেই ইংল্যান্ডের ওয়ানডে অধিনায়ক এউইন মরগান ও উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান অ্যালেক্স হেলস বাংলাদেশ আসবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। বার্মি আর্মি জানিয়েছে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে তাঁরা ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) ও বিসিবির সঙ্গে নিয়মিতই যোগাযোগ রেখেছে। সমর্থকদের সামর্থ্যের মধ্যে থাকা ঢাকা ও চট্টগ্রামের কিছু হোটেলের তালিকাও বার্মি আর্মিকে পাঠানো হয়েছিল। গ্যালারিতে ইংলিশ সমর্থদের জন্য জায়গা নির্দিষ্ট করে দেওয়ার কথা বলেছে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে বার্মি আর্মির মূল ভয়টা যাতায়াত নিয়েই। হোটেল থেকে মাঠে পাহারা দিয়ে নিয়ে আসার জন্য তাঁরা বাংলাদেশের বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে যোগযোগ করেছিল। তবে এ ক্ষেত্রে খরচটা সমর্থকদেরই বহন করতে হতো।
আগের সফরগুলোর কথা উল্লেখ করে এবার বাংলাদেশে আসতে না পারার জন্য দুঃখ প্রকাশও করেছে বার্মি আর্মি। ক্রিকইনফো ও বার্মি আর্মি ওয়েব
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।