হটনিউজ২৪বিডি,কম : আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন ঘিরে শুরু হয়েছে নেতাদের মধ্যে দৌড়-ঝাপ। দলের নেতৃত্বে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতায় নিজেকে কোনো না কোনোভাবে সম্পৃক্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছেন নেতারা। আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে বরাবরই নতুনরা আসেন নেতৃত্বে। এবার তার ব্যতিক্রম নাও হতে পারে।

এদিকে সিলেটে আওয়ামীলীগ নেতারা কে কি পাচ্ছেন এ নিয়ে গত কয়েকদিন থেকে সামাজিক যোগাগোগ মাধ্যমে নানা খবর ভেসে বেড়াচ্ছে চলছে তোলপাড়। নিজের পছন্দমত হলেই লাইক এবং শেয়ার চলছে সমান তালে।

কেউ কেউ বলছেন সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আসাদকে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক করা হচ্ছে। আর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমানকে মন্ত্রী পরিষদে নেয়া হবে। অন্য দিকে সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন কামরানকে জেলা পরিষদের প্রশাসক হিসাবে আপাতত দায়িত্ব প্রদান করা হবে। পরবর্তিতে তিনি সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হবেন।

আবার কেউ কেউ বলছেন সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন কামরানই হচ্ছেন কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক । শফিকুর রহমান চৌধুরীকে মন্ত্রী পরিষদে নেয়ার তারা কোনো কারন খুজে পাচ্ছেন না। অন্য একটি সুত্রমতে এ বছরই জাতিসংঘে বাংলাদেশের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেনকে গুরুত্বপূর্ণ একটি মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব প্রদান করা হতে পারে। আর তিনিই সিলেটে আওয়ামীলীগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবেন।

অন্য আরো একটি বিষয় লক্ষণীয়, এক সময়ের তুখোড় ছাত্রনেতা বর্তমান কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মিছবা উদ্দিন সিরাজকে নিয়ে ফেইসবুকে তেমন একটা আলোচনা চোখে পড়ছেনা।
তবে উপরে উল্লেখিত সম্ভাবনার সব বিষয়ই অনুমান নির্ভর।