সকল মেনু

তারা ২৬ লাখ টন খাদ্য ঘাটতি রেখেছে: শিল্পমন্ত্রী

Amu1460800403 ঝালকাঠি প্রতিনিধি : শিল্পমন্ত্রী আমির ঝালকাঠীহোসেন আমু বলেছেন, পদ্মাসেতু নির্মাণ ও পায়রাবন্দর নির্মিত হলে প্রত্যেকের মাথাপিছু আয় হবে তিন হাজার ডলার। বর্তমান সরকারের গৃহীত প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে ২০১৯ সালের মধ্যেই বাংলাদের মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত হবে।

শনিবার দুপুরে ঝালকাঠি সদর উপজেলা পরিষদের হলরুমে অনুষ্ঠিত কৃষিপণ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে বিনামূল্যে বীজ, সার ও অন্যান্য উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

ঝালকাঠি সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. সুলতান হোসেন খানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. মিজানুল হক চৌধুরী, পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা, জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সরদার মো. শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক খান সাইফুল্লাহ পনির, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শেখ আবু বকর সিদ্দিক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মকবুল হোসেন, জাতীয় শ্রমিক লীগ জেলা কমিটির আহ্বায়ক ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মোবারেক হোসেন মল্লিক প্রমুখ।

মন্ত্রী আরো বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পরে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্র্ণ করেছিল। ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত যে যে সরকার যেভাবেই ক্ষমতায় ছিল তারা ২৬ লাখ টন খাদ্য ঘাটতি রেখেছে। ২০০৯ সালে পুনরায় ক্ষমতায় আসার পরে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে ২০১৫ সালে ৫০ হাজার টন চাল শ্রীলঙ্কায় রপ্তানি করেছে।

এ সরকার কৃষকদের উন্নতির জন্য সার ও কীটনাশকে ভর্তুকি এবং জনবসতি এলাকায় লোডশেডিং দিয়ে কৃষকদের সেচ ব্যবস্থা চালু করেছে। এ জন্যই সরকার কর্তৃক দেওয়া চাহিদার চেয়ে ঝালকাঠি থেকে বেশি সরবরাহ করা হয়। দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণের কাজ হাতে নিয়েছে।

এ সময় ৯৫০ জন কৃষকের মাঝে ৫ কেজি করে উফশি আউশ, ২০ কেজি করে ইউরিয়া, ১০ কেজি করে ড্যাব, ১০ কেজি করে এমওপি এবং ১০ কেজি করে নেরিকা আউশ বীজ বিতরণ করা হয়।

ঝালকাঠি প্রতিনিধি : শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, পদ্মাসেতু নির্মাণ ও পায়রাবন্দর নির্মিত হলে প্রত্যেকের মাথাপিছু আয় হবে তিন হাজার ডলার। বর্তমান সরকারের গৃহীত প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে ২০১৯ সালের মধ্যেই বাংলাদের মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত হবে।

শনিবার দুপুরে ঝালকাঠি সদর উপজেলা পরিষদের হলরুমে অনুষ্ঠিত কৃষিপণ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে বিনামূল্যে বীজ, সার ও অন্যান্য উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

ঝালকাঠি সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. সুলতান হোসেন খানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. মিজানুল হক চৌধুরী, পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা, জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সরদার মো. শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক খান সাইফুল্লাহ পনির, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শেখ আবু বকর সিদ্দিক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মকবুল হোসেন, জাতীয় শ্রমিক লীগ জেলা কমিটির আহ্বায়ক ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মোবারেক হোসেন মল্লিক প্রমুখ।

মন্ত্রী আরো বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পরে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্র্ণ করেছিল। ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত যে যে সরকার যেভাবেই ক্ষমতায় ছিল তারা ২৬ লাখ টন খাদ্য ঘাটতি রেখেছে। ২০০৯ সালে পুনরায় ক্ষমতায় আসার পরে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে ২০১৫ সালে ৫০ হাজার টন চাল শ্রীলঙ্কায় রপ্তানি করেছে।

এ সরকার কৃষকদের উন্নতির জন্য সার ও কীটনাশকে ভর্তুকি এবং জনবসতি এলাকায় লোডশেডিং দিয়ে কৃষকদের সেচ ব্যবস্থা চালু করেছে। এ জন্যই সরকার কর্তৃক দেওয়া চাহিদার চেয়ে ঝালকাঠি থেকে বেশি সরবরাহ করা হয়। দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণের কাজ হাতে নিয়েছে।

এ সময় ৯৫০ জন কৃষকের মাঝে ৫ কেজি করে উফশি আউশ, ২০ কেজি করে ইউরিয়া, ১০ কেজি করে ড্যাব, ১০ কেজি করে এমওপি এবং ১০ কেজি করে নেরিকা আউশ বীজ বিতরণ করা হয়।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top