সকল মেনু

নাগেশ্বরীতে চেয়াম্যান কর্তৃক মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন

 ডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে পরকিয়া কারণে চেয়ারম্যান কর্তৃক মধ্যযুগীয় কায়দায় পাষবিক নির্যাতন করে আহত করায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে আরমগীর (৩০) নামের এক যুবক। এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে কুড়িগ্রাম সগর উপজেলার হলোখানা ইউনিয়নের লক্ষীকান্ত এলাকার পানির উদ্দিনের ছেলে ২ সন্তানের জনক পার্শ্ববর্তী নাগেশ্বরী উপজেলার হাসনাবাদ ইউনিয়নের মেম্বার নূর ইসলামের মেয়ে নাগেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের স্নাতক ১ম বর্ষের ছাত্রী নুর নাহারের সাথে দীর্ঘদীন যাবত প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এর মঝে ছেলে বেশ কিছুদিন যাবত টাকায় অবস্থায় করায় ওই মেয়ে গত এক সপ্তাহ আঘে ছেলের কাছে অবস্থান নেয়। বিষয়টি মেয়ের বাবর নুর ইসলাম মেম্বার এবং হাসনাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান নূরজ্জামান সরকার জানতে পারলে ছেলেকে ফেরত আনার কথা বলে তার বাবা পনির উদ্দিনের কাছে ৫০ হাজার টাকা দাবী করলে তারা ২০ হাজার টাকা দেয়। পরে চেয়ারম্যান বাড়িতে এনে ২৮ ডিসেম্বর মধ্যযুগীয় কায়দায় পাষবিক নির্যাতন চালায়। এমনকী ছেলের হাত পা ও গলায় শিকল পড়িয়ে পুরুষাষে ইট বেঁধে দেয়াসহ নান কৌশলে অবলম্বন দেয়া সহ নানা কৌশল অবলম্বন করে বে ধরক মারপিট করে বাড়িতে আটক করে রেখেছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ওই নির্যাতিন ছেলে এবং এলাকাবাসী। সাংবাদিকরা সরেজমিন গেলে তাকে চেয়াম্যানের ঘরে আটক অবস্থায় পায়। বিকালে নাগেশ্বরী থানার এএসআই হরিপদ এর নেতৃত্বে একটি পুলেশ ফোর্স তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পরে আলমীরের অবস্থা আশংকাজনক দেখে তাকে নাগেশ্বরী হাসপাতালে ভর্তি করায়। এখন সে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়েছে। এ বিষয়ে মেয়ের বাবা নূর ুইসলাম মেম্বারের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের সাথে দূর্ব্যবহার করেন এবং মেয়ে নুর নাহারের সাথে যোগাযোগ করতে দেননি। এ ব্যাপারে চেয়ারম নুরুজ্জামান সরকারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। নাগেশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ এসকে আব্দুল্লাহ আল সাঈদ বলেন বিষয়টি জেনেছি। মামলা হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top