এস এন ইউসুফ,হটনিউজ২৪বিডি.কম: সকল ধরণের চোরাকারবারী, কালোবাজারী, ছিনতাইকারী, মলমপার্টি, অজ্ঞানপার্টি কঠোর হাতে দমন করা হয়েছে। ট্রেনের টিকেট কালোবাজারীদের হাতে যাওয়ার সকলপথ বন্ধকরে দেয়া হয়েছে। যদি কারো বিরুদ্ধে টিকিট বিক্রিতে কোন প্রকার স্বজনপ্রতি আর দূর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যায় তাদের কোন ভাবে ছাড় দেয়া হবে না। রেলমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক এমপি আজ ২০ জুলাই ঈদুল ফিতরের অগ্রীম টিকিট বিক্রি কার্যক্রম পরিদর্শনের গিয়ে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে সাবাদিকদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন।  মন্ত্রী বলেন এবারই প্রথম কালোবাজারী রোধে নতুন নতুন কৌশল অবলম্বণ করা হয়েছে। একজন যাত্রী সর্বোচ্চ ৪টি টিকেটের বেশি ক্রয় করতে পারবে না। অতিতে ১০ দিন পূর্বের পরিবর্তে কালোবাজারী রোধে এবছর মাত্র ৫দিন পূর্বে থেকে টিকিট বিক্রি শুরু করা হয়েছে। পবিত্র ঈদ উল ফিতরে ঘরমুখো যাত্রীদের কাছে প্রতিদিন ট্রেনের ৬০ হাজার অগ্রিম টিকিট বিক্রি করে প্রায় সকলের হাতে টিকিট তুলে দেয়ার জন্য বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহনকরা হয়েছে বলে মন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান। মন্ত্রী আরো বলেন, যাত্রীদের বাড়ি ফেরা নির্বিঘœ করতে সরকারে পক্ষ থেকে বিশেষ বিশেষ পদক্ষেপ হাতে য়া হয়েছে।  সাংবাদিকদের অভিযোগের উপর ভিত্তি কর মন্ত্রী বলেন টিকিট কালোবাজারীর সাথে যদি যদি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ জড়িত থাকেন, তাদের মধ্যে কেউ দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত সকল ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এসময় মন্ত্রী স্টেশনের কাউন্টারে দীর্ঘ সারিতে অপেক্ষারত যাত্রীদের সঙ্গে ঘুরে ঘুরে কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শুনেন। অভিযোগ আমলে নিয়ে তা সমাধানের ও আশ্বাস দেন মন্ত্রী । এ সময় বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক তাফাজ্জল হোসেন, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের যগ্ম সচিব শশী কুমার সিংহ, বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (রুলিং স্টক) খলিলুর রহমান সহ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা বাংলাদেশ রেওয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।