সকল মেনু

বরে বরাত সূরা দোখান = আঃ৩/৪পা ২৫ পৃঃ১০৩৭

 ডা:জি এম ক্যাপ্টেন,কুড়িগ্রাম:ইনাআনজাললাহু ফিলায়লাতীল মোবারাকাতে ইন্নাকুন্না মুনন্জীরী। এয়াতে স্পস্ট বলা হইয়াছে যে, এ পবিত্র রাত তকদারী সংক্রান্ত ফায়ছালা লিবিবন্ধ করা হয় অধিকাংশ তফশীর কারক বলেন, যে লায়লাতীম মোবারাবাতি অথ্যৎ সবে কদর। কিছু তফশীল কারক বলেন এর অর্থ মধ্য শাবানের পবিত্র রাত্রী । আবার কেহ বলেন যে তকদীর বিষয়দির ফায়সালা সবে বরার হয়ে যায়। কিন্তু বসে কদর পত্রিত রাতে এই সমস্ত ফায়ছালা সংশ্লিষ্ট ফেরেন্তাদের হন্তান্তর করা হয় (মাযহারী) এ  বিষয় সমর্থীত হাদীস (তফশীরে মারেফুল কোরআন) একদা আল্লাহর নবী মসজীদ নবনীতে জেবরাইল আমিন এর উপস্থিতিতে আললাহ নবী বলেন যে, সমস্থ আল্লাহ বন্দা/বান্দী সাবান মাসে ১৫ রজনী পেল কিন্তু তাহাদের মা-বাবা পূর্ব পুরুষদের মাঘফেরাত চাইল না তাহার ধংশ হইক। কারন সাবানের ১৫ রজনী শুনিদৃষ্ট বা চিহ্নিত এই পবিত্র রজনী আল্লাহর নবী ও জেবরাইল আমিন আল্লাহতাআলার আনুমোদন প্রপ্ত হয়েন। কিন্তু সবে  কদর রাত্রী সৃনিদৃষ্ট বআ চিহ্নিত করা হয় নাই। শেষ দশকের যে কোন  বেজর রাত্রে অনুষ্টিত হয়।  বর্তমান সমাজে সবাবন মাস মিলাদ ও হালুয়া রুটির জন্য পরিচিত। বাসান মাসে ১৪ দিবস ১৫ রজনীর কোন খোঁজ নাই যার ফলে আল্লাহ নবীর বোদ্দাওয়া নিতে হয়। আমাদের পূর্ব পুরুষদের কোন কল্যান কারিতে পারি না। কাজেই এই  পবিত্র রাত্রীতে জাগিয়া প্রাণ খুলে, মন খুলে, হ্রদয় জুরে, দু হাত তুলে, ঝড় ঝড় করে দু-ফোটা জল ফেলে, মা-বাবার জন্য মাঘফেরাত জন্য কামনা করুন। চন্দ্র বছরে সুনিদৃষ্ট বা চিহ্নিত পবিত্র রজনী পাওয়া যাবে না। ১৪/১৫ তারিখে নফল রোজা এবং নফল নামাজ পবিত্র এবাদত ৬০ বছরে নফল এবদতের এর সমান। ভুল ক্রটি ক্ষমা-সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আরোজ আমিন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top