সকল মেনু

আছেন তারা ১৩ জন

JAMILUR+Yunus নিজস্ব প্রতিবেদক, হটনিউজ২৪বিডি.কম:  খালেদা জিয়া নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ২০ জনের মধ্য থেকে ১০ জনকে চাইলেও তাদের মধ্যে সবাইকে পাওয়ার সুযোগ নেই। ওই দুই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে পাঁচজনেরই মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ব্যারিস্টার ইশতিয়াক আহমেদ ছিলেন দুই সরকারে। জীবিতদের মধ্যে ব্যবসায়ী নেতা মঞ্জুর এলাহীও ছিলেন দুটি সরকারে। ফলে বিরোধীদলীয় নেতার প্রস্তাব গৃহীত হলে ১৩ জনের মধ্য থেকেই ১০ জনকে মনোনীত করতে হবে। প্রস্তাব অনুযায়ী, আওয়ামী লীগ মনোনীত করবে পাঁচজনকে এবং বাকি পাঁচজনকে মনোনীত করবে বিএনপি। তবে জীবিতদের মধ্যে অর্থনীতিবিদ ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ নিজে নতুন করে দায়িত্ব নিতে রাজি নন বলে জানিয়েছেন। সাবেক মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এম হাফিজউদ্দিন নিজে রাজি নন জানিয়ে আরো বলেছেন, তার তখনকার সহকর্মী কেউও দায়িত্ব নিতে রাজি হবেন না। ১৯৯৬ সালে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারে উপদেষ্টা ছিলেন অর্থনীতিবিদ ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।  ওই সরকারের থাকা উপদেষ্টাদের মধ্যে ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ, অধ্যাপক শামসুল হক এবং অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আব্দুর রহমান খান মারা গেছেন্। মঞ্জুর এলাহী ও ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ ছাড়া ওই সরকারে দায়িত্ব পালনকারীদের মধ্যে বেঁচে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, সাবেক গভর্নর সেগুফতা বখত চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা এ জেড এম নাসিরউদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাজমা চৌধুরী এবং বুয়েটের অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী। হাফিজউদ্দিন ছিলেন ২০০১ সালে বিচারপতি লতিফুর রহমান নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারে। ওই সরকারে দায়িত্ব পালনকারী বিচারপতি বিমলেন্দু বিকাশ চৌধুরী ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন। প্রয়াত ইশতিয়াক আহমেদ আগের সরকারেও ছিলেন। ওই সরকারে হাফিজউদ্দিন ও মঞ্জুর এলাহীর সহকর্মীদের মধ্যে জীবিত আছেন সাবেক পুলিশ প্রধান এ এস এম শাহজাহান, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল মালেক, আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, এ কে এম আমানুল ইসলাম চৌধুরী ও ব্যবসায়ী রোকেয়া আফজাল রহমান।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top