বগুড়া অফিস:  চতুর্থ উপজেলা নির্বাচনের বগুড়ার ১২টি উপজেলার মধ্যে প্রথম  পর্যায়ে ৬টি উপজেলা নির্বাচনের ফলাফলে জামায়াত ৩টি বিএনপির ১ বিদ্রোহী প্রার্থী সহ ৩ জন বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে শেরপুর উপজেলা ভোট কেন্দ্র ৯০টি কেন্দ্রের ফলাফলে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী আনারস মার্কা আলহাজ্ব দবিবুর রহমান ৯৩ হাজার ৩৮৬ ভোট বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আওয়ামী লীগের মজিবুর রহমান মজনু (কাপ পিরিচ মার্কা) পেয়েছেন ৪৫হাজার ৭শ ৪৯ ভোট। ধনুট উপজেলায় ৮৫টি কেন্দ্রের ফলাফলে বিএনপির বিদ্রোহী বহিস্কৃত প্রার্থী (দোয়াত কলম মার্কা) তৌহিদুল আলম মামুন ৫৯হাজার ৬শ ৪০ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপি সমর্থিত শাজাহান আলী (ঘোড়া মার্কা) পেয়েছেন ৩৬হাজার ৮শ ২৭ ভোট।  নন্দীগ্রাম উপজেলায় ৪৮টি কেন্দ্রের ফলাফলে জামায়াত প্রার্থী নুরুল ইসলাম মন্ডল (আনারস মার্কা) ৪৫ হাজার ৩শ ৮৭ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপি সমর্থিত তৌহিদুল আলম খান শামীম চৌধুরী পেয়েছেন ২১হাজার ৭শ ১১ ভোট। সারিয়াকান্দি উপজেলার ৭০টি কেন্দ্রের ফলাফলে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাসুদুর রহমান হিরুর (মটর সাইকেল মার্কা) ৫৩হাজার ৯শ ৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী  আওয়ামী লীগের আলমগীর শাহী সুমন (আনারস মার্কা) পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩শ ৩৩ ভোট। সোনাতলা উপজেলায় ৪৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪৪টি কেন্দ্রের ফলাফলে বিএনপির প্রার্থী একেএম আবু তৈয়ব জাকির (মটর সাইকেল মার্কা) ৪৯হাজার ৯শ ৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আওয়ামীলীগের আবু মোঃ জিয়াউল হক শ্যাম্পু ( আনারস মার্কা) পেয়েছেন ২৮হাজার ৫২। এই উপজেলায় সহিংসতায় ৫টি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত রয়েছে। এই ৫টি কেন্দ্রে ভোটের সংখ্যা ১২হাজার ৭শ ৯৬। দুঁপচাচিয়া উপজেলার ৫৫টি কেন্দ্রের ফলাফলে ১৯দল সমর্থিত প্রার্থী  আব্দুল গনি মন্ডল (আনারস মার্কা) ৫৮হাজার ৬শ ৮ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী শ্রী কল্যাণ প্রসাদ (কাপ পিরিচ মার্কা) পেয়েছেন ২৬হাজার ৩শ ৪৮।