শেয়ার করুন-
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার এই রুটে গাড়ির চাপ না থাকলেও শুক্রবার ভোর থেকে পচে পড়া ভিড়। ফাঁকা নেই লঞ্চ ও স্পিডবোট ঘাটও।
“শিমুলিয়া প্রান্তেই প্রায় চারশ ছোটগাড়ি, ৭০টির মতো বাস ও বেশ কিছু ট্রাক পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। ভোর থেকেই ঘাটে প্রচণ্ড চাপ পড়েছে।”
তবে মহাসড়কের কোথাও যানজট নেই বলে জানান তিনি।
“যাত্রীরা তাড়াতাড়ি বাড়ি পৌঁছার জন্য বাসে করে ঘাটে এসে লঞ্চ বা স্পিডবোটে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে,” বলেন মোশারফ।
দীর্ঘদিন পর বৃহস্পতিবার বিকেল ড্রেজিং চ্যানেলটি খুলে দেওয়ায় ফেরিগুলো আগের চেয়ে বেশি বাহন নিয়ে চলাচল করতে পারছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিসির মাওয়া সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) শাহ খালেদ নেওয়াজ।
তিনি বলেন, ড্রেজিংয়ের কারণে চ্যানেলের গভীরতা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।এতে একসঙ্গে ফেরি আসা-যাওয়া করতে পারছে। এতোদিন যখন একটি ফেরি প্রবেশ করত তখন বিপরীত দিক থেকে আসা অন্য ফেরিগুলোকে চ্যানেলের মুখে অপেক্ষা করতে হত।
“তাই পারাপারে সময় কম লাগছে। ঈদে ঘরমুখো মানুষ নির্বিঘ্নেই পৌঁছতে পারবে বলে আশা করছি।”
শেয়ার করুন-
আমরা কুকি ব্যবহার করি যাতে অনলাইনে আপনার বিচরণ স্বচ্ছন্দ হয়। সবগুলো কুকি ব্যবহারের জন্য আপনি সম্মতি দিচ্ছেন কিনা জানান।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।