সকল মেনু

নেইমারই এনে ​দিলেন ব্রাজিলের স্বপ্নের সেই সোনা

স্বপ্ন পূরণ হলো নেইমারে। ছবি: রয়টার্স।

নিয়তিই বোধ হয় ঠিক করে রেখেছিল, টাইব্রেকারে নেইমারের শটটাই হবে নির্ধারক। প্রথম চার শটে দুই দলই গোল করার পর জার্মানির নিলস পিটারসেনের শট ফিরিয়ে দিয়েছেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক ওয়েভারটন। নেইমার গোল করতে পারলেই ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ন। ব্রাজিলিয়ান ফুটবলে চির–আক্ষেপ হয়ে থাকা অলিম্পিকের সোনা। ‘চাপ’ কাকে বলে, নেইমারের কাছে জেনে সেই সংজ্ঞাটা নতুন করে লেখা উচিত।
সেই চাপ জয় করে নেইমার গোল করলেন। ব্রাজিলিয়ান ফুটবলের রাজকুমারের পায়েই ঘুচল প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বয়ে যাওয়া সেই আক্ষেপ। অলিম্পিক ফুটবলের সোনা ব্রাজিলের। মারাকানা তখন ফেটে পড়েছে উল্লাসে। কোনো ফুটবল ম্যাচে গ্যালারি থেকে এমন গর্জন উঠতে পারে, আজ মারাকানায় না থাকলে কখনো তা বিশ্বাস করতাম না। ম্যাচজুড়েই তা উঠেছে। নেইমারের শট জালে জড়াতেই যা হলো, সেটি রীতিমতো শব্দ-বিস্ফোরণ!
নেইমার তখন শুয়ে পড়েছেন মাঠে। চার বছর আগে লন্ডন অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনাল শেষ হওয়ার পর ওয়েম্বলিতেও শুয়ে পড়েছিলেন। সেই নেইমার ছিলেন পরাজিত সৈনিক। এদিন তিনি বিজয়ী সেনাপতি।
অলিম্পিকে নেইমার ছিলেন ব্রাজিলের স্বপ্ন পূরণের কান্ডারি। টাইব্রেকারে জয়সূচক গোলটিও এল তাঁরই পা থেকে। ছবি: রয়টার্স।অধরা স্বপ্ন হাতের ব্রাজিলীয়দের হাতের মুঠোয় এনে দিলেন নেইমারই। ছবি: রয়টার্স।স্বপ্ন পূরণের সারথিকে ব্রাজিলীয়দের বিজয়ীর মুকুট। ছবি: রয়টার্স।অলিম্পিক ফুটবলের অধরা সোনার পদক এখন হাতের মুঠোয়। ব্রাজিলীয় ফুটবলারদের উল্লাস যেন বাঁধ ভাঙল। ছবি: রয়টার্স।রোমারিও পারেননি, পারেননি রোনালদো-রিভালদো কিংবা বেবেতো। যে গৌরবের ছোঁয়া পাননি ব্রাজিলীয় ফুটবল গ্রেটরা। সেই গৌরবই এখন সঙ্গী নেইমারের। ছবি: রয়টার্স।ফাইনালে জোর লড়াই করেছিল জার্মানরা। কিন্তু টাইব্রেকারের দুর্ভাগ্য শেষ হাসি হাসতে দিল না তাদের। ছবি: রয়টার্স।স্বপ্ন এখন সত্যি! টাইব্রেকারের শেষ শটটি নেইমার গোলে পরিণত করতেই যেন পাষাণ ভার নেমে গেল ব্রাজিলীয়দের বুক থেকে। ছবি: রয়টার্স।নেইমারই থাকলেন উল্লাসের কেন্দ্রে। ছবি: রয়টার্স।টাইব্রেকারের সময় ব্রাজিলীয় ফুটবলারদের প্রার্থনা। ছবি: রয়টার্স।এমন আনন্দের দিনে সেলফি-টেলফি না হলে কি চলে? ছবি: রয়টার্স।সোনার পদক নিয়ে কী যেন রসিকতায় মাতলেন ব্রাজিলের ফুটবলাররা। ছবি: রয়টার্স।মারাকানার বিজয়-স্তম্ভে অলিম্পিকজয়ী ব্রাজিলীয় ফুটবলাররা। ছবি: রয়টার্স।গৌরবের মুহূর্ত। ছবিটা তো ফ্রেমে বন্দী করে রাখার মতোই। ছবি: রয়টার্স।বিজয়-স্তম্ভে ছেলের সঙ্গে নেইমার। ছবি: রয়টার্স।সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ তো দিতেই হয়। ছবি: রয়টার্স।অনেক কষ্ট আর চেষ্টার এই পদক। নেইমার যেন সেটাই বোঝাতে চাইলেন। ছবি: রয়টার্স।আরও ছবি

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top