সকল মেনু

মুখোমুখি অক্ষয়-হৃতিক

16-6-290x170বিনোদন ॥ হটনিউজ২৪বিডি.কম : একইদিনে মুক্তি পেল দু’টো ছবি। রুস্তম ও মহেঞ্জোদারো। একটি বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে, অন্যটি পুরোদস্তুর ফিকশন।

শুক্রবার সকাল থেকেই বলিউড বক্স অফিসের হাল নাকি ভালোই। হওয়াটা স্বাভাবিক। দু’টি ছবির মার্কেটিংই হয়েছে চুটিয়ে। তবে বলিউড সেলেব্রিটিরা যেভাবে রুস্তমের প্রোমোশন করেছেন, মহেঞ্জোদারোর সেভাবে করেননি।

সেদিক থেকে মহেঞ্জোদারোর মার্কেটিং কিছুটা পিছিয়ে ছিলো। কিন্তু মিউজিকে মাত করে দিয়েছে মহেঞ্জোদারো। ছবির মিউজিক ডিরেক্টর এ আর রহমান। অতএব মিউজিক যে ছবির অন্যতম বোনাস পয়েন্ট, সে আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

অন্যদিকে রুস্তমের গান সেভাবে প্রভাব ফেলতে পারেনি।

প্লটের নিরিখে অবশ্য এগিয়ে আছে রুস্তম। অন্তত ট্রেলারের ভিউয়ার্স তাই বলছে। নানাবতী মামলা অবলম্বনে তৈরি হয়েছে ছবিটি। মহেঞ্জোদারোর ট্রেলার কিন্তু সেদিক থেকে প্রচুর সমালোচনা কুড়িয়েছে। মহেঞ্জোদারোর সভ্যতায় যুবক-যুবতির প্রেমকাহিনী সেভাবে দর্শক টানতে পারেনি। ফিল্ম ক্রিটিক তো বটেই, দর্শকদের থেকেও ভালো প্রতিক্রিয়া পায়নি মহেঞ্জোদারোর ট্রেলার।
দেশের বেশিরভাগ মাল্টিপ্লেক্স দখল করেছে রুস্তম। সিঙ্গল স্ক্রিন থিয়েটারগুলোকে টেনেছে মহেঞ্জোদারো।

২০১২ থেকে শুরু করে ২০১৪ পর্যন্ত প্রথম দিনের বক্স অফিসের বিচারে হৃতিক রোশনের থেকে এগিয়ে ছিলেন অক্ষয় কুমার। ২০১৫-এ তিনটি ছবি রিলিজজ করেছিল অক্ষয় কুমারের। হৃতিকের সে বছর কোনও ছবি আসেনি। ২০১৪-এ হৃতিকের ব্যাং ব্যাংকে টপকে গিয়েছিল অক্ষয়ের ‘এন্টারটেনমেন্ট’ ও ‘হলিডে’।

২০১৩ সালে ‘স্পেশাল ২৬’ ও ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন মুম্বই দোবারা’ পিছনে ফেলে দিয়েছিল কৃষ 3-কে। তবে তার আগের বছর হৃতিক এগিয়ে ছিলেন। ২০১২-এ ‘অগ্নিপথ’ টপকে গিয়েছিল হাউজফুল ২-কে। ২০১১ সালেও এগিয়ে ছিলেন অক্ষয়। তার ‘দেশি বয়েজ’ হৃতিকের ‘জিন্দেগি না মিলেগি দোবারার’ থেকে বেশি ব্যবসা করেছিল।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top