সকল মেনু

এলজিআরডি মন্ত্রীর সাথে সিরডাপ-এর মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

হটনিউজ ডেস্ক:   স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, সিরডাপ গ্রামীণ উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলসমূহে যে কাজ করছে তা প্রশংসাযোগ্য। পল্লী উন্নয়নে বাংলাদেশের যে সকল প্রতিষ্ঠান কাজ করছে তার সাথে যোগসূত্র স্থাপন করে কাজ করলে সিরডাপ-এর কার্যাবলী আরও ফলপ্রসু হবে।

মন্ত্রী আজ সচিবালয়স্থ তাঁর অফিস কক্ষে ঞযব ঈবহঃৎব ড়হ ওহঃবমৎধঃবফ জঁৎধষ উবাবষড়ঢ়সবহঃ ভড়ৎ অংরধ ধহফ ঃযব চধপরভরপ (ঈওজউঅচ)-এর মহাপরিচালক ঞবারঃধ এ. ইড়ংবরধিয়ধ ঞধমরহধ ঠঁষধঁ-এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এসব কথা বলেন।

এসময় পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবুল হাসনাত মোঃ জিয়াউল হক এবং অতিরিক্ত সচিব নাসরীন আক্তার চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী বলেন, সিরডাপকে জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (ঋঅঙ) সহ জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থা ও দাতা সংস্থাসমূহ সবসময় সাহায্য সহযোগিতা করে আসছে। জাতিসংঘ ঘোষিত সহ¯্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি)-এর ধারাবাহিকতায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনেও এ অঞ্চলের সহযোগী দেশসমূহ একসাথে কাজ করবে।

মন্ত্রী বলেন, পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ অঞ্চলের দেশসমূহ দারিদ্র বিমোচনে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে। দারিদ্র বিমোচনে বাংলাদেশের গৃহীত “একটি বাড়ী একটি খামার” প্রকল্পের আলোকে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশসমূহও মডেল প্রকল্প গ্রহণ করতে পারে। তিনি বলেন, সিরডাপকে আরও কার্যকর করতে সদস্য দেশসমূহের পরামর্শ আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করবে।

সাক্ষাৎকালে সিরডাপ মহাপরিচালক মন্ত্রীকে তাদের কার্যাবলী অবহিত করেন ও জুলাই মাসে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য সিরডাপের ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান। মন্ত্রী মনোযোগ সহকারে সিরডাপ-এর কার্যাবলী সম্পর্কে অবহিত হন ও বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচনে তাদের অধিকতর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top