সকল মেনু

তিনি চিয়ারেই পিয়ারের মজা পান

ড. নাজমা শাহীন
ড. নাজমা শাহীন

নিজস্ব প্রতিবেদক,হটনিউজ২৪বিডি.কম,ঢাকা: ড. নাজমা শাহীন। বাংলাদেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের  খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগ’র অধ্যাপক ও রোকেয়া হলের হল প্রভোস্ট । তার বাবা ছিলেন কলেজ পরিদর্শক।গ্রামের বাড়ী কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি।বায়ো-কেমিস্ট্রিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়া লেখা শেষ করেন।অত:পর কামাল উদ্দীন ও কেরামত স্যারের অনুকম্পায় রির্সাসার হিসেবে চাকুরী লাভ করেন।পরবর্তীতে প্রশাসনে ভিসি আদ্বুল মান্নান স্যারের অনুকম্পায় (তার মেয়ের সহ-পাঠিনি ছিলেন)এ্যডহক আইএমএস হিসেবে যোগদান করেন।আদ্বুল মান্নান স্যারের পর তাকে ভিসি এমাজ উদ্দীনের মন জয় করে চাকুরী স্থায়ী করন করেন।এর কিছুদিন পর উচ্চতর ডিগ্রির জন্য বিদেশ চলে যান।এর পর শুরু হয় ড.নাজমা শাহীনের চরিত্র পালাবদলের খেলা। সেখানে তিনি বাজিমাত করেছেন, নিজের দেহ,মনকে উজাড় করে নিজেকে উচু আসনে বসানোর চেষ্টা করেছেন।এই নৈতিক চরিত্র অবক্ষয়ের রাণি সেটা করেছনও। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সাথে সাথে নিজেকেও বদলিয়ে নিয়েছেন।গত অন ইলেভেনের সময় নিজেকে,নিজের মেয়ে ও জামাতাকে নিরাপদে রাখবার জন্যে  পাড়ি জমান বিদশে। আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করার পর চতুর স্বভাবের নাজমা শাহীন আবার দেশে ফিরে যোগ দেন নিজ কর্মস্থলে।উচ্চতর ডিগ্রি শেষে নিজ কর্মস্থলে যোগদানের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাদা দল গঠন করে তিনি সে দলে যোগদান করেন।সাদা দলে জামায়াত অর্ন্তরভুক্তির কিছু শিক্ষকদের নিয়ে একজন প্রভাবশালী শিক্ষকের হাত ধরে নিল দলে যোগদান করেন।শুরু হয় সুবিধা গ্রহণের পালা।সে সুবাধে তিনি রোকেয়া হলের হাউজ টিউটর ও বাসা বরাদ্দ পান। প্রো-ভিসি হারুন অর- রশিদ স্যারের পর অধ্যাপক নাছরিন প্রো-ভিসির দায়িত্ব গ্রহনের সাথে সাথে একটু ভিন্ন কৌশলে তাঁর নজর কাড়েন।ড. নাজমা ও প্রো-ভিসির আচার আচরনে মনে যেন একে অপরের বান্ধবি। সরে জমিনে যানা যায় তিনি একজন চরিত্রহীন নারী।শামসুন্নার হল ও রোকেয়া হলের

প্রভোস্ট থাকাবস্থায় তৃতীয় ও চতুর্থ  ‌শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে ঘুষ গ্রহণের ও অভিযোগ রয়েছে।পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘনিষ্টজনদের নিয়ে বাংলোতে মদের আসর বসান,তিনি চিয়ারেই পিয়ারের মজা পান বলে তথ্য রয়েছে।পশ্চাত্যের অক্সর্ফোড খ্যাত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যদি এই ধরণের চরিত্রহীন শিক্ষিকা থাকেন তাহলে ছাত্ররা তার কাছ থেকে কি ধরণের শিক্ষা  পাবে সেটাই এখন জাতিক ভাবিয়ে তুলেছে।এই চরিত্রের নারীরা যদি কোন দলের পদ পদবি বহন তাহলে সে দলের অবস্থা কি হবে সেটাও আর একটি চিন্তার বিষয়।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top