সকল মেনু

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

Eid E Miladdun Nobiডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি : সকল ঈদের সেরা ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) বছর ঘুরে এসেছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) সমগ্র বিশ্ব তথা মানব জাতিসহ সৃষ্টি জীবের জন্য অতন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ। ঈদ শব্দের অর্থ খুশী আবন্দ উৎসব। মিলাদুন্নবী শব্দের অর্থ নবীর জন্মদিন আগমন বা তাশরিফের দিন। ইসলামি পরিভাষায় আল্লাহর পক্ষ থাকিয়া সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত স্বরুপ। যে নবী ধরার বুকে এসছেন, সেই আগমনের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে খুশি উদযাপন করাকেই ঈদে মিলাদ্দুন্নবী বলা হয়। এ ধরারব বুকে ধরা দিতে এলো সেই যে নবী ব্যথীত বেদনার পূন্যের ছবি তাই বিশ্ব নিখীল আজ হাসিতে খুশিতে কোল রোলে। আল্লাহ জাল্লেশানহু তার প্রিয় হাবিব কে উদ্দেশ্য করে পবিত্র মহা গ্রস্থ আল কোরআনে এরশাদ ফরমান (বিছঃকুল বিফ দেলিল্লাহী, ওয়া বিরাহমাতিহী ফাদিজালিকা ফালইরাবরাই।) অর্থাৎ: হে নুর নবী (সঃ) আপনি বিশ্বের মানুষের বলে দিন, তারা যেন আমার কাছ থাকিয়া কোন নিয়ামত ও রহমত পাওয়ার পর তার শুকরিয়া আদায়াথে আনন্দ উৎসব বা খুশী প্রাকাশ করে। কোন মানুষ ডদি আপনাকে কোন একটা সুন্দর জিনিষ বা গিফট বা উপহার দেন। তাহলে ঐ লোকটার উপর আপনি খুশী হন বা কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ করেন। ধন্যবাদ জানান। তদরুপ সমস্ত সৃষ্টি জগৎ মহান প্রভূর অপার ও অশেষ অনুগ্রহ ও দানের মধ্যে ডুবে আছ। পবিত্র কোরআন কারিশে রাব্বুল আলামিন ঘোষনা করেন। হে মানব জাতি তোমার আমার দান ও অনুগ্রন বা উত্তর সর্ব উৎকৃষ্ট যাহার কোন তুলনা নাই। সেই নিয়ারম ও রহরত আল্লাহর অনুগ্রহ বিশ্ব বাসীর এক উজ্জল প্রাদীপ। আল্লাহক সকল সৃষ্টির সেরা বিশ্ববাসীর সর্বত্র আদর্শ সকল নবী ও রসুলের সদ্দার সকলের জীবন দিশারী ও পথ প্রদর্শক মানব কল্যান কামী শান্তির আব্বায়ক শান্তির অগ্রদূত শান্তি দাতা মুক্তিদাতা সারায়ারের দোজাহান মাহাবুরের খোদানূরের নবী সাফায়াতের কান্ডারী রাহমতুল্লিন আলামিন মোঃ রাসুলুল্লহ (সাঃ) যিন সহগ্র সৃষ্টি জগতের মূল্য উৎস। হাদিসে কুারশি বলেছে আল্লাহ জল্লে সানহু এরশাদ করেন হে হাববি আমি যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতার তাহলে এই মহান সৃষ্টি জগতের কোন কিছুই সৃষ্টি করতার না। তাশরীফ আনাকে সহগ্র জাতি বা সৃষ্টি জগেতের জন্য রহমত কোন নেয়ামত বলে ঘোষনা করা হইয়াছে। প্রিয় পাঠকবৃন্দ আপনাদের বিবেকের প্রশ্ন করুন তার পত্রিব আগনের দিন কি করমের আনন্দের হবে না দুঃখের হবে। আপনার উত্তর দেবেন আনন্দের হবে। কিন্তু একমাত্র শয়তারে অনুসারী কালমার্কস, লেনিন অনুসারীরা অসন্তষ্ট সেরাতুন্নবী মৃত্যু বার্ষিকী। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হে হাবিব আমি তোমাকে সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য সৃষ্টি করে রহমত স্বরুপ প্রেরণ করিয়াছি। এমন প্রশ্ন যদি রহমত মরে যায় তাহলে এই পৃথিবী বা সৃষ্টি জগত বাচবে কি করে? রহমত না থাকলে সৃষ্টি গজত নিষ্ঠুর পাথর হয়ে যেত। তাই আল্লা নাবীকে বলেছেন যাতুন্নবী বা জিন্দানবী। নূরনবীর মৃত্যু নাই কিন্তু কেন আমার দেখতে পাই না কারন তিনি ন্বশর পৃথিবীর পরিবর্তন করে রুহানি জগতে চলিয়া গিয়াছে। সাহাবিরা একদিন আল্লাহর নাবীকে প্রশ্ন করিল হে আল্লাহর নবী আপনি ইন্তেকাল করিলে আপনাকে পাইবো কি করে? উত্তরে নবী বলেন এ সাহাবীরা আল্লাহর নবী মরে না জগৎ পরিবর্তন হয়। আমি এখানের জগতের যেমন রুহান্নির  জগতে তেমন প্রতিদিন অসংখ্য রহমতের ফেরেস্তারা আমার কাছে অপনাদের দরুদ ও সালাম পৌচ্ছানে হয়। অশকের রসুল হতে পারলে দরুদ্র স্বরুপ আমল করিতে পারলে আমি সর্বক্ষণের তোমাদের সাথে আছি। পৃথিবীর সর্বত্র আমি বিরাজ মান। যে হেতু আমি মানুষ তাই মানুষ হিসেবে নিয়োমিত ভাবে দাফন করা হইয়াছে। শাহাবিরা লাশ রখিয়া যখন বলেন বিসমিল্লাহি আলা মিল্লাতে রাসুলুল্লাহী ” অর্থ এই লাশটি রাসুল (সঃ) এর কোলে রাখিলাম। তখনই আমি কবরে হাজির হয়ে যাই। তাই করে শেষ প্রশ্ন “মান হাজার রাজ্জুলু” তোমার নবী বা নেতা কার আনুগত্য করেছিলে? উত্তরে বলিবে ঐ নবী মোস্তফা (সাঃ) আমি স্বীকৃতি দেব। পাঠকবৃন্দ ভারিয়া দেখুন মিলাদুন্নবীর গুরুত্ব কতখানি। আল্লাহর নবীকে বা নেতা হিসেবে আনতে হলে জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে , অর্থনীতিতে, সমাজে, জামাতে, নেতা নেতৃতে রাজনীতিতে, ব্যবসা বাণিজ্যে লেখাপড়া, শিক্ষা-দিক্ষা, প্রেম-প্রীতি ভালবাসায় আল্লাহর নবীর অনুগত্য অনুসরণ করিতে হইবে। নবীর সুন্নত তমুদ্দুন তাহাজ্বিব কে বক্ষে ধারণ করিতে হইবে। পবিত্র কোরআন বলা হইয়াছে হে রসুল (সঃ)আমি আপনাকে স্বাক্ষীদাতা হিসেবে প্রেরণ করিয়াছি । সম্মানীত পাঠকবৃন্দ গ্রামে কোন ঘটনা যদি ঘটে তাহা প্রমানের জন্য সমাজে জামাতে বা আদালতে স্বাক্ষী দ্বারা প্রমান করিতে হয়। যাহা স্বাক্ষী নাই তারা সমাজে বিচার নাই। প্রত্যক্ষদর্শী ছাড়া স্বামী হয় না। যদি আপনি আল্লাহর নবীর ভক্তি শ্রদ্ধা না করেন  তাহলে আল্লাহর নবীর স্বাক্ষ কি করে পারেন। এ থেকে বোঝা যায় আল্লাহর নবী জীবন্ত । এখন প্রশ্ন হতে পারে কেন আমরা আল্লাহর  নবীকে দেখি না। আল্লাহ নবী এ দুনিয়া হইতে তাঁহার কায়া মায়া সুরত ছবি পরিবর্তন করে রুহানী জড়তে চলিয়া গিয়াছিন। আপনার রুহটাকে দেখতে পারেন না কেন? রুহানী জগৎ আর বস্তব জড়তের ভিন্নতা রহিয়াছে। অসংখ্য ফেরেস্তামন্ডলী আছে মানব দেহে কেরামান কাতিবিন আছে। তাকে তোদেখতে পারি না। তিনি সর্বত্র অবস্থান বিরাজমান । কাজেই ঐ নবীরে ভক্তি শ্রদ্ধা অনুসরন ছাড়া আখিরাতে স্বাক্ষ পাওয়া যাবে না। এতএব নূর নবী হায়াতুন্নবীর শুভাগমন যদিও মাহে রবিউল উওয়া যদিও মাহে রবিউল আউয়াল মাসে কিন্তু তার শুকরিয়া আদায়ের খুশি আনন্দ উৎসবে তথা ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) দিনের পর দিন মাষের পর মাস বছরের পার বছর ধরে শুরু করিয়া কেয়ামত পর্যন্ত চলিবে। বিশ্ব জাহানের মালিক মহান আল্লাহ রাব্বুল আল-আমিন এ পৃথিবীতে মানব জাতি সহ অসংখ্য মাখলুকাত সৃষ্টি করিয়াছেন তার মধ্যে মানব জাতিকে সবার উপরে শ্রেষ্ঠত্ব দান করিয়ছেন। আর যার ওছিলায় এ বিশ্ব জাহান সৃষ্টি করা হইয়াছে, তিনি হলেন সর্বকালের, সর্ব যুগের, সর্ব শ্রেষ্ঠ মহামানব সাইয়েদুল মুরসালিন। হযরত মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহ তায়ালা তাকে সকল নবী ও রাসুল তথা সকল সৃষ্টির উপরে মর্যাদা দান করিয়াছেন। তাহা আল্লাহ তায়াল স্বয়ং তার প্রিয় হবিবের প্রতি দরুন পরে থাকেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ  ফরমান, চিশ্চিতয় আল্লাহ স্বায়ং ও তার ফেরেস্তারা নবীর উপরে দরুন পাঠ কনের। হে বিশ্ববাসী তোমরাও তাহার উপর দরুন পাঠ কর এবং শ্রোষ্ঠার সাথে ভক্তি সহকারে সালাম শেষে কর। (সুরাঃ আহ্যাব, আয়াত-৫৬) জগতে এম কোন শক্তি বা কর্ম নাই যে, আল্লাহ তায়ালা দেখেন না ও জানেন না অথচ তিনি স্বায়ং তার ফেরেস্তাদের নিয়ে তাঁর প্রিয় হাবিবের উপর দরুন পরেন এবং মানুষকে লক্ষ করে বলিয়াছেন, হে আমার বিশ্বাসী বান্দারা তোমরাও আমার হাবিবের উপর দরুদ পর ও ভক্তি শ্রন্ধার সাথে সালাম পেশ কর। আল্লাহ হজ্ব করেন না হজ্ব ফরজ করেছে। সামর্থবান মুসলমাদের উপর। কিন্তু আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন যে কাজটি করেন তা হলো তিনি তার প্রিয় হাবিব হযরত মাহাম্মদ (সঃ) এর উপর দরুন পড়েন। আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন  বলেন, না আমি নামাজ পড়ি, না আমি হজ্ব করি, না আমি জাকাত দেই। সমস্ত ফেরেস্তামন্ডলী নামাজ পড়ে। আল্লাহ তায়ালার কাছে সবচেয়ে প্রিয় তার হাবিব এর সানে দরুন পাঠ করা। প্রীয় পাঠকবৃন্দ ভারিয়া দেখুন যে নবী মুহাম্মদ (সঃ) উপর মহব্বতের সাথে ভক্তি শ্রদ্ধার দরুন পাঠ করা বা অনুষ্ঠানের মধ্যে মিলাদ মাহফিল অথবা একা একা পড়ে। হযরত আবু দরদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস এ হযরত আব্দুল্লাহ ইবেন আব্বাস (রাঃ) এর বাড়ীতে সংঘটিত মিলাদের ঘটনা, স্বয়ং বাসুল (সঃ) এর উপস্থিতিতেই সংঘটিত হইয়াছিল। পবিত্র কোরআন ও হাদিস থেকে প্রমাণিত হয় যে, মিলাদের গুরুত্ব্ অপরিসীম। আর মিলাদ উদযাপন করার কারনে রসুল (সঃ) খুশি হয়ে ঐ উম্মতের শাফায়াত করা তার জন্য ওয়াজিব বলে ঘোষণা করেন। এর চেয়ে উত্তম কাজ আর কি হইতে পারে। হযরত (সঃ) ফরমান সর্ব প্রথম আল্লাহ তায়ালা আমার নূর সৃষ্টি করিয়াছেন। আমি আল্লাহর নূর হতে এবং সকল বস্তু আমার নূর হইতে সৃষ্টি । (সররুল আসরার পৃষ্ঠা৩) আসলে মহান আল্লাহ তায়ালা অনন্ত রহমত ও বরকত দিয়া হযরত (সঃ) কে সৃষ্টি করিয়ছেন। তার মাধ্যমে সৃষ্টি শুভ সূচনা করেছেন। তাকে মানব জাতির সর্বময় কল্যাণের দিক নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব অর্পন করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ঘোষণা হইয়াছে, হে নবী আমি আপনাকে সত্য দাতা, শুসংবাদ দাতা সতর্ক কারী পুরে প্রেরণ করিয়াছি এবং আল্লাহর অনুমতিক্রমে তার দিকে আহবানকারী রুপে ও উজ্বল প্রদীপ রুপে (সুরা আযহার আয়াতঃ৪৫-৪৬) আল্লাহ রব্বুল আল আমীনের সবছেয়ে প্রিয় বন্ধু হযরত মাহাম্মদ (সঃ) এর মহব্বত হাসিল করা প্রতিটি মোমেন বন্দার ঈমানী দাযিত্ব পবিত্র আরআনে তাহার আনুগর্ত প্রকাশের নির্দেশ দিয়া হে রাসুল আপনি বলিয়া দিন যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাসো তাহলে আল্লাহর রাসুল (সঃ) কে ভালবাসিতে হবে। আনুসরণ করিতে হইবে তাবে তো আল্লাহ আপনাকে ভালবাসতে ও পাপ মার্জনা করে দিবে। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু (সুরাঃ আল-এমরান, আয়াত ৩১) হয়রত মাহাম্মদ (সঃ) এর অনুগত স্বীকার করার অর্থ হলো আল্লাহর অনুগত হওয়া । তাকে ভালবাসা অর্থ আল্লাহকে ভালবাসা। সুতরাং হযরত রাসুল (সঃ) কে ভালবাসা লাভের আশায় যদি কোন ব্যাক্তি, দরুদ বা মিলাদ অনুষ্ঠানে উদযাপন করে তাহলে আল্লাহ অবশ্যই বান্দার উপর খুশী থাকে এবং তাকে ৫টা পুরুষ্কার বা নিয়ামত দান করেন। ১। সংসাসের অভাব থাকে না। ২। বালা মছিবত দূর হয়। ৩। সংসারের অশান্তি দূর হবে। ৪। রুজি রোজগারে বরকত পাবে ৫। রাসুল (সঃ) শাফায়য়ত লাভ করা যায়। কিন্তু আমার তাহা পাইনা কেন? কারন আমার আল্লাহর নবী (সঃ) পরিত্রর এক অংশ মানি অপর অংশ মানি না। আল্লাহর নবী (সঃ) মাক্কি এবং মাদানি জীবন যাপন করিতে পারি তাহলৈ নূরে মাহাম্মদির কিছু অংশ নূর আপনার ছিনায় প্রবেশ করিবে। ইহার মূলতত্ত্ব হল যে,  হালাল খানা খাইতে হবে। তাই আল্লাহর নবী (সঃ) পেটে পাথর বাঁধিয়া ইবাদত করিতেন। ইতিহাস হইতে জানা যায়, হযরত নবী (সঃ) এর আদর্শের অনুসারীরা আল্লাহ তায়ালার আওলিয়ার দরজা পাইয়াছেন। কারণনূরে মাহাম্মদি তাহাদের বিছায় প্রবেশ করিয়াছে তাই তাঁরা সাববিশ্বে দ্বীনের দাওয়াত প্রদান করিতেন। যে দেশে গেছে সেই দেশের মানুষ প্রশ্ন করিয়াছে আপনাদের রাসুল বা নেতা বা সরদার কে তাহার বংশ পরিচয় কি? তখণ তাহার আল্লাহর নবীর বংশ পরিচয় ছন্দ বা কাসিদা আকারে প্রচার করত। আচ্ছালমু আলাইকা ইয়া খাতেমুন নবীন। আচ্ছালুমু আলাইকা ইয়া রহমতুল্লিল আলামি। আচ্ছালামু আলাইকা ইয়া মুহাম্মদ বিন আব্দুল্ল্যাহ। আচ্ছালামু আলাইকা ইয়া মাহাম্মদ রাসুল (সঃ) সে কাল হাইতে মিলাদ হইলে মিলা দরুদ শরিফ আল্লাহর নবীর (সঃ) জীবনী অনুষ্ঠানিক ভাবে প্রচার হয়ে আসছে। মিলাদ উদ্দেশ্য নয়, উদ্দেশ্য আল্লাহর নবীর সহিত মহব্বত পয়দা করা। সুতরাং যিনি সকল নবীদের সরদার বা ইমাম (ইমামুল মুরসালিন) এবং বিশ্ব জাহান সৃষ্টিতে আদীতে যাকে সৃষ্টি করিয়াছেন এবং তাঁরা প্রিয় হাবিব বা দোস্ত বলে অখ্যায়িত কারিয়াছেন। তাঁর উপর দরুন পড়া এবং শ্রদ্ধা বিনয় ভক্তি ভরে ছালাম বা দরুদ পেশ করা এবং অন্তর বা আল্লাহর নবী (সঃ) কে ভালবাসা তাই মিলাদের বা কাসিদার মাধ্যমে আল্লাহ ও নবী (সঃ) এর মন জয় করা। বিস্তারিত উপরে উল্লিখ করিয়াছি যার সুপারিশ ছাড়া জান্নাতের আশা করা য়ায় না। আচ্ছালুম আলাইকুম ইয়া রাহামাতুল্ল্যাহ। আচ্ছলামু আলাইকুম ইয়া মাহম্মদ বিন আব্দুল্ল্যাাহ । আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া মুহম্মদুর রাসুলউল্লাহ (সঃ) আরজ। আলহাজ্ব ফজলার রহমান। ভিতরবন্দ, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top