আফিফা জামান: চলচ্চিত্রের টেকনিক ও টেকনোলজি ২‘সিনেমা বানানো হয় না, সিনেমা বানানো কোনো অর্থ তৈরি করে না-একটা সিনেমা তৈরি হয়। ইটের পর ইট দিয়ে ঠিক বাড়ি তৈরির মতো। ঠিক সেভাবেই তুমি সিনেমা বানাবে, একটার পর একটা চিত্রগ্রহণ করে, কেটে। এটা তৈরি হয়, বানানো না।’১ ঋত্বিক ঘটকের বলা এ কথাগুলো চলচ্চিত্র তৈরির টেকনিক ও টেকনোলজি সম্পর্কে আমাদের খুব ভালো ধারণা দেয়। চলচ্চিত্র যে চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনার মতো প্রাযুক্তিক বিষয়ের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত সেটিও বোঝা যায় এর মাধ্যমে। অন্যদিকে আন্তোনিওর মতে, ‘ফিল্ম সৃষ্টির কোনো মেথড নেই, একটি ফিল্ম স্রেফ মাথায় চলে আসে।’২ অথচ বাস্তবে চলচ্চিত্রের ‘চিত্রনাট্য ক্যামেরা ভাষায় অনূদিত ও রূপান্তরিত হয়ে সম্পাদনার মাধ্যমে গ্রন্থনা পেয়ে চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে।’ যে কারণেই হয়তো চলচ্চিত্রে যখন কোনো একটা শৈলীকে প্রয়োগ করা হয়, তখনই তৃতীয় নয়ন, ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় কিংবা চতুর্থমাত্রার জন্ম হয়।
তারপরও চলচ্চিত্র হলো প্রযুক্তি থেকে কলাকৌশল থেকে নন্দন। চলচ্চিত্রের আঙ্গিক, পদ্ধতি, প্রকরণ-টেকনিক ও টেকনোলজি দুইয়ের সঙ্গে জড়িত। চলচ্চিত্রের টেকনিক তার শিল্পরূপ ও টেকনোলজির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ও অবিচ্ছেদ্যভাবে সংশ্লিষ্ট। তাই হয়তো চলচ্চিত্রের কলাকৌশল প্রয়োগের বিষয়টি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়। চার্লি চ্যাপলিন একে অপ্রয়োজনীয় মনে করলেও আইজেনস্টাইন বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করেন। তিনি মনে করতেন, সুসংঘবদ্ধ পদ্ধতি অভিব্যক্তির উপযুক্ত প্রকাশ ঘটায়। এ প্রসঙ্গে গদার বলেন, যতোক্ষণ শুদ্ধ শিল্প ততোক্ষণ পরিচালকই সব; একনায়ক। কিন্তু প্রয়োগের সময় তিনিই আবার অনিশ্চিত রাষ্ট্রপতি।
বাংলা ভাষায় চলচ্চিত্র নির্মাণের সূচনা সেই ১৯২৭-২৮ সালে। ধীরে ধীরে এ মাধ্যমটি বিকশিত হয়। তারও আগে ১৯১৯-এ সোভিয়েতে চলচ্চিত্র শিক্ষার বিকাশ, সেই সঙ্গে এ বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও বাড়তে থাকে। আমাদের এখানে অবশ্য এ নিয়ে চিন্তা আরো অনেক পরে। তারপরও চলচ্চিত্রকে বই-পুস্তকে পড়ে শেখার বিষয় করে তোলা নিয়ে এই উপমহাদেশে যে একেবারে ভাবা হয়নি, এমনটি নয়। তা না হলে ১৯৬০ সালে ভারতের পুনেতে চলচ্চিত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতো না। ‘কলকাতায় ফিল্মের ভাষা, ফিল্মের শিল্পরূপ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা এবং চর্চার একটা গুরুত্বপূর্ণ ফল ফলেছিল সিগনেট প্রেস থেকে ১৯৫০-এ প্রকাশিত ‘চলচ্চিত্র-প্রথম পর্যায়’ নামে প্রবন্ধ সংকলন প্রকাশে। এই বোধহয় প্রথম বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রের বিকল্প শিল্পিত চলচ্চিত্রের কথা গুছিয়ে বলা হল। লেখকদের মধ্যে সত্যজিৎ রায়, চিদানন্দ দাশগুপ্ত, ঋত্বিক ঘটক, রাধাপ্রসাদ গুপ্ত এবং আরও অনেকে। উদ্যোগটা ক্যালকাটা ফিল্ম সোসাইটির। এই সংকলনটির লেখাগুলিতে সমকালীন বাংলা ও হিন্দি ফিল্মের দুর্বলতার, হলিউডের একচ্ছত্র প্রভাবে ভারতীয় ফিল্মের সংকটের, ইতালি-ফ্রান্স-রাশিয়ায় ও অন্য দিকে ইংলণ্ডে শিল্পিত ফিল্ম নির্মাণ এবং ফিল্ম-শিল্পের আস্বাদনে-অ্যাপ্রিসিয়েশনে যোগ্য হয়ে ওঠার আয়াস ও আন্দোলন সম্পর্কে খুব স্পষ্ট করে বলা হয়েছিল।’৩
তার মানে চলচ্চিত্র নিয়ে বাংলায় লেখালেখি অনেকখানি শুরু হয়তো কলকাতা ফিল্ম সোসাইটির উদ্যোগে। এছাড়া চলচ্চিত্র নিয়ে বাংলা সংবাদপত্রেও কিছু লেখালেখি যে একেবারে হয়নি তা নয়। কিন্তু চলচ্চিত্রকে অ-আ ধরে শেখানোর বাংলা বইয়ের একধরনের অভাব ছিলো। আলোচনা-সমালোচনায় চলচ্চিত্রের বিভিন্ন টেকনিক ও টেকনোলজির কথা হয়তো এসেছে; তবে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তার উপস্থিতি নেই বললেই চলে। বাংলা ভাষায় চলচ্চিত্র শিক্ষা বিষয়ক লেখালেখি যারা করেছেন, তাদের মধ্যে ধীমান দাশগুপ্ত এগিয়ে। নিজের মৌলিক লেখার পাশাপাশি সমসাময়িক চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের লেখা প্রকাশের ব্যবস্থা করেন তিনি। সেই সঙ্গে তার সম্পাদিত গ্রন্থগুলোতে স্থান পেয়েছে বিশ্বচলচ্চিত্র ইতিহাসের বহু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির লেখার বাংলা অনুবাদ। মূলত মাতৃভাষায় চলচ্চিত্র শিক্ষার জন্য আমরা একভাবে ধীমানের কাছে ঋণী। চলচ্চিত্র নির্মাণের কৌশল ও প্রযুক্তি বাংলায় জানার তেমনি একটি বই ‘চলচ্চিত্রের টেকনিক ও টেকনোলজি’।
বইয়ের শুরুতে একটি অসাধারণ ভূমিকা ও চলচ্চিত্র প্রসঙ্গে সাধারণ আলোচনা ছাড়াও এতে রয়েছে আরো পাঁচটি অধ্যায়। ধীমান দাশ ছাড়াও এসব অধ্যায়ে লিখেছেন গ্রেগ টোল্যান্ড, সের্গেই আইজেনস্টাইন, ফেদেরিকো ফেলিনি, নরমান ম্যাকলারেন, স্ট্যানলি রিড, ডগলাস স্টকোম্বে, এডগার ব্রোকাউ, ড. টি ল্যালি, ড. ডব্লিউ এইচ প্রাইস, ড. ডব্লিউ বি অ্যাডামস, ভিন্সেন্ট কেহে, গাঁস্ত রোবের্জ, প্রলয় শূর, ঈশ্বর চক্রবর্তী, গোপা সেনগুপ্ত প্রমুখ বিখ্যাত ব্যক্তি।
‘চলচ্চিত্র প্রসঙ্গে’ অধ্যায়ে রয়েছে ধীমান দাশগুপ্ত, গাঁস্ত রোবের্জ ও প্রলয় শূরের তিনটি লেখা। যেখানে চলচ্চিত্র, এর বৈশিষ্ট্য, ক্যামেরা, স্থান-কাল-চেতনা, ঘটনা ও চরিত্রসহ বিবিধ প্রসঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এরপরের অধ্যায়ে রয়েছে ‘চলচ্চিত্রশৈলী ও তার বিভিন্ন দিক’ নিয়ে কথাবার্তা। এরমধ্যে ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে শট্, ইমেজ, কম্পোজিশন, ডিটেল, মন্তাজ, অভিনয়রীতি ও নীতি এবং টাইপেজ সম্পর্কিত লেখা রয়েছে। পরের অধ্যায় ‘যন্ত্র ও যন্ত্রী’ নামের। এতে রয়েছে ক্যামেরা, লেন্স, ফিল্টার, লাইটিং, ফিল্ম নেগেটিভ ও পজেটিভ, ক্যামেরাম্যান গ্রেগ তলান্ডের কর্মপদ্ধতি, মুভিঅলা-স্টেনবেক ও চলচ্চিত্র সম্পাদনা, শব্দ ও সঙ্গীত, শিল্প-নির্দেশনা, মেক-আপ , স্পেশাল ইফেক্টস, রঙিন ফিল্ম ও অ্যানিমেটেড ফিল্ম নিয়ে ১০টি লেখা।
পরের অধ্যায় তিনটি যথাক্রমে ‘শুটিংয়ের আগে’, ‘শুটিংয়ের সময়’ ও ‘শুটিংয়ের পরে’ নামে। ‘শুটিংয়ের আগে’ অধ্যায়টিতে মূলত চলচ্চিত্র নির্মাণের আগে কিছু কৌশল নিয়ে কথা বলা হয়েছে। এতে তিনটি লেখা রয়েছে; লিখেছেন ভি আই পুদভকিন, ফেদেরিকো ফেলিনি ও ধীমান দাশগুপ্ত। চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য রচনা, লোকেশন নির্ধারণ বিষয়ে যাবতীয় তথ্য রয়েছে লেখাগুলোতে। যা নতুন পরিচালকদের জন্য পথ-নির্দেশিকার মতো কাজ করবে।
‘শুটিংয়ের সময়’ অধ্যায়টি টেকনোলজি সম্পর্কিত। এখানকার ‘পরিচালক ও ক্যামেরাম্যান’ নামক লেখাটি ভি আই পুদভকিনের। আর ‘পরিচালক ও অভিনেতা’ সম্পর্কে লিখেছেন সের্গেই আইজেনস্টাইন। ধীরেশ ঘোষের লেখা ‘শুটিং পর্বে ধারাবাহিকতা রক্ষা’ও রয়েছে অধ্যায়টিতে। সর্বশেষ ‘শুটিংয়ের পরে’ অধ্যায়ে পোস্ট-প্রোডাকশনের যাবতীয় বিষয় উঠে এসেছে। সম্পাদনার বিভিন্ন পর্যায়, ডাবিং, রি-রেকর্ডিং ও ডিজিটাল পোস্ট-প্রোডাকশন নামের লেখাগুলো আছে এ অংশে। মূলত চলচ্চিত্র গোড়া থেকেই ইলিউশন তথা বিভ্রম সৃষ্টি করছে, আর এখন ডিজিটাল প্রযুক্তি ইলিউশনেরও ইলিউশন সৃষ্টি করছে। কম্পিউটার জেনারেটেড ইমেজের ব্যবহার অস্বাভাবিকতাকে ‘বাস্তবতা’ হিসেবে দেখাতে পারে। তবে আমাদের এখানকার পরিচালকদের ডিজিটাল প্রযুক্তি নিয়ে শিক্ষার সীমাবদ্ধতা থাকায় পোস্ট-প্রোডাকশনে তারা পুরো নির্ভরশীল হয়ে যান সম্পাদকের ওপর। ফলে ছবির জগৎ সম্পর্কে নিজস্ব বা ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় তারা খুব কমই ফুটিয়ে তুলতে পারেন।
পরিশিষ্ট অংশে আছে ‘প্রসারিত পর্দার ছবি’ নামের একটি লেখা। পর্দা যতো প্রশস্ত হবে, ভাব ফুটিয়ে তোলা ততো সহজ হবে-ইমেজ, গতি, প্রশস্তি প্রভৃতির মাধ্যমে। কারণ, পরিচালক বাস্তবের একটা ব্যাখ্যা দিতে চান, কিন্তু সেটা পুরোপুরি চাপিয়ে দেন না। বাস্তবের অনির্দিষ্টতা অটুট থাকে-প্রশস্ত পর্দায় তো আরো বেশি করে। দৃষ্টিগ্রাহ্যতার গভীরতার সঙ্গে যুক্ত হয় প্রসার। দ্বিমাত্রিক থেকে ত্রিমাত্রিক ফিল্মে রূপান্তরের ব্যাপারটি জনপ্রিয় না হলেও দ্বিমাত্রিক রূপারোপেই কিন্তু আরো আরো প্রসারিত ও আরো আরো বড়োপর্দায়-আধুনিক চিত্রপ্রযুক্তির এটাই হচ্ছে লক্ষ্য।
বইটির উপসংহারে ‘পরিচালক ও দর্শক’ শীর্ষক লেখাটি ধীমান দাশগুপ্তের নিজের। এতে পরিচালক, দর্শক ও তাদের মধ্যকার সম্পর্ক তুলে ধরা হয়েছে। কারণ, চলচ্চিত্রের ব্যবসায়িক কাঠামোর একপ্রান্তে থাকেন যেমন প্রযোজক, অন্যপ্রান্তে দর্শক-সাধারণ। আর এই দড়ি টানাটানি খেলায় পরিচালক থাকেন পিলার হিসেবে। আবার একজন পরিচালক কাজ করেন ঠিক কাহিনী ও আঙ্গিক নিয়ে নয়, বরং শিল্প ও বিজ্ঞান নিয়ে এবং ছবির পক্ষে প্রয়োজনীয় চেতনা উঠে আসে শিল্প ও বিজ্ঞান-এর সঙ্গে তৃতীয় এক সত্তা থেকে, যেমন বার্গম্যানের ক্ষেত্রে তা দর্শন, গদারের ক্ষেত্রে রাজনীতি, আন্তোনিওর ক্ষেত্রে মনস্তত্ত্ব। আর আইজেনস্টাইনের ক্ষেত্রে তা হলো নান্দনিকতা।
‘চলচ্চিত্রের টেকনিক ও টেকনোলজি’ বইটিতে স্থান পাওয়া বেশিরভাগ লেখাই বিদেশি ভাষা থেকে অনূদিত। ফরাসি, রাশানসহ বিভিন্ন ভাষার লেখাগুলো ইংরেজি থেকে অনুবাদ করা বলে অনেকক্ষেত্রেই মূল সুরটা খেই হারিয়ে ফেলেছে। আরো পরিষ্কার করে বললে বলা যায়, ঝরঝরে নয়। ৯০ দশকে লিখিত বইটিতে ৩৫ মিমি, ১৬ মিমি কিংবা ৮ মিমি-এ চলচ্চিত্র নির্মাণের তাত্ত্বিক দিক নিয়ে বিস্তর বর্ণনা থাকলেও, ডিজিটাল পদ্ধতি নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা নেই। ফলে গ্রন্থটি বর্তমানের চলচ্চিত্র বিষয়ের শিক্ষার্থীদের প্রয়োজন পুরোপুরি মিটাতে পারে না। তাছাড়া পুরো বইটি যেহেতু প্রযুক্তি ও কলাকৌশল সম্পর্কিত, তাই অনেকক্ষেত্রে সচিত্র বর্ণনার অভাব বোধ করেছি।
চলচ্চিত্রের অস্তিত্ব একমাত্র দর্শকের মনে। আর চিত্রনির্মাতার এক বিশাল সুবিধা রয়েছে এই যে, তিনি দর্শকের ভাবজগতকে ইচ্ছেমতো আলোড়িত করার বিরাট সুযোগ পান। তবে চলচ্চিত্রে দর্শকের মনকে উপলব্ধি করা একটু কঠিনই। যে কারণে বার্গম্যান, বুনুয়েল, আইজেনস্টাইনরা দর্শকদের বিষয়ে বেশ সচেতন। পরিচালক যেমন দর্শকমনকে এক একটি ভাবজগতে নিয়ে যেতে চান, নাড়া দিতে চান, চান আনন্দ বা দুঃখ দিতে, তেমনি অন্যান্য শিল্পীর মতোই এই ইচ্ছেও পোষণ করেন যে, তার সাফল্য আজকেই আসুক; তিনি এই মুহূর্তেই খ্যাতি পান। অন্যদিকে ক্রুফো বা ফেলিনির মতো পরিচালকরা কিন্তু দর্শক সম্পর্কে নিরাসক্ত। অবশ্য এই উপমহাদেশের চলচ্চিত্র দর্শকের ক্ষেত্রে এমনটা নাও হতে পারে। কারণ, অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে এখানে চলচ্চিত্রও এমন কিছু দিতে পারে না, যা দর্শকের সৃজনশীল কল্পনাশক্তিকে উদ্দীপিত করতে পারে। নান্দনিক অভিজ্ঞতার বিচারে এই সব চলচ্চিত্রকে বেশ উপভোগ্য মনে হলেও, কল্পনাশক্তিকে প্রসারিত করার ক্ষেত্রে এদের বিশেষ কোনো ভূমিকা থাকে না।
বইয়ের নাম : চলচ্চিত্রের টেকনিক ও টেকনোলজি, সম্পাদনা : ধীমান দাশগুপ্ত, মূল্য : ২০০ রুপি, প্রথম প্রকাশ : ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৮, প্রকাশক : অবনীন্দ্রনাথ বেরা, বাণীশিল্প, ১৪-এ টেমার লেন, কলকাতা-৯, প্রচ্ছদ : অতনু পাল।
লেখক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের স্নাতকোত্তর পর্বের শিক্ষার্থী। [email protected]
তথ্যসূত্র
১. ইসলাম, উদিসা (২০১৩:২৭); মুখোমুখি ঋত্বিক-সত্যজিৎ; ভাষাচিত্র, ৭৬ আজিজ মার্কেট, ৩য় তলা, শাহবাগ, ঢাকা-১০০০।
২. আরিফ, রুদ্র (২০১৩:৬১); আন্তোনিওর সিনে-জগত ; ভাষাচিত্র, ৭৬ আজিজ মার্কেট, ৩য় তলা, শাহবাগ, ঢাকা-১০০০।
৩. চৌধুরী, সত্যজিৎ (১৯৯৬:২১০-২১১); ‘চলচ্চিত্রবিদ্যা : এদেশ এবং বিদেশে’; শতবর্ষে চলচ্চিত্র ১; সম্পাদনা-নির্মাল্য আচার্য ও দিব্যেন্দু পালিত; আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা ৯।
(লেখাটি ম্যাজিক লণ্ঠনে ২৪ মার্চ ২০১৪ প্রকাশিত হয়।)
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।