সকল মেনু

৪ বছরের শিশু বিষাক্ত আতাল কুচ্ছা ভক্ষণ

 মহিউদ্দিন মাসুম,চৌদ্দগ্রাম,কুমিল্লা: কুমিল্লা নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা ইউনিয়নের শ্যামপুর  গ্রামে শরিফ হোসেন নামের (৪) বছরের শিশু বিষাক্ত আতাল কুচ্ছা খেয়ে ফেলার ঘটনা ঘটে।  সরজমিনে জানা গেছে গত ১৩  মে মঙ্গলবার ভোরে শ্যামপুর গ্রামের বাহার উদ্দিন (গাছির) স্ত্রী হাছিনা বেগম  তার উঠানে দেখা একটি বিষাক্ত আতাল কুচ্ছার অংশ বিশেষ কাঁচের বতলের মুখ  বন্ধ  করে বতলটি ঘরের একটি  কোনাতে রাখে। শিশু শফির হোসেন সকাল ১০টার দিকে বতলটি দেখতে পেয়ে বতলটির ভিতর লবণ ও মরিচ দিয়ে ভাল করে ঝাঁকিয়ে জাম বানিয়ে খেয়ে ফেলে। শরিফ হোসেন মা হাছিনা  বেগম বতলটি শরিফের হতে দেখতে পেয়ে  দ্রুত ঘরে রাখা বিষাক্ত আতাল কুচ্ছার অংশ বিশেষের ওই বতলটি খোঁজ  করতে গিয়ে দেখে বতলটি ওই স্থানে নাই। তৎক্ষনিক শরিফের  মা হাছিনা বেগমের আতœচিৎকারে বাড়ীর আশপার্শ্বের  লোকজন ছুটে আসে। একদিকে শরিফ হোসেনের  শরিলে একটু একটুু  চুলকাতে থাকে এবং শিশু শরিফ  হোসেন কাঁদতে থাকে ও  বলতে থাকে  আমার শরিল চুলকাচ্ছে। এদিকে লোকের ভির জমতে থাকে গাছি বাহারের বাড়ীতে। দ্রুত তাকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার মুন্সীরহাট ইউনিয়নের খিরনশাল বাজারের একটি ফামেসি ডাক্তার ও সিংরাইশ গ্রামের সিরাজ  করিরাজের কাজে নিয়ে গেলে কবিরাজ সিরাজুল ইসলাম অনেকক্ষণ ঝাঁরফুক দিয়ে বাড়ী নিয়ে যেতে বলে। এদিকে বাহার উদ্দিনকে তার স্ত্রী বিষাক্ত আতাল কুচ্ছার অংশ বিশেষ বতলে ঢুকিয়ে  রাখার  কারণ জানতে  চাইলে সে জানায় এই বিষয়টি আমি কিছুই জানিনা। কেন? বা কি?  কারণে রাখা হয়েছিল।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top