মঙ্গলবার বেইজিংয়ে বিমানটিতে থাকা যাত্রীদের স্বজনদের সঙ্গে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনসের কর্মকর্তারা এক বৈঠক করেন। ঐ বৈঠকে স্বজনরা এই হুমকি দেন। বিমানের যাত্রীদের যাতে রাজনৈতিক যুদ্ধের শিকার না করা হয়, সে জন্য স্বজনরা আহ্বান জানান।
এদিকে, মালয়েশীয় কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা অনুসন্ধানের এলাকা ছোট করে এনেছে। এখন অনুসন্ধানের আওতাধীন এলাকা হবে ২.২৪ মিলিয়ন বর্গ নটিক্যাল মাইল।
উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে বিমানটি নিখোঁজ হয়।
বর্তমানে প্রায় বিমানটির অনুসন্ধানে ২৫টি দেশ তল্লাশি অভিযানে অংশগ্রহণ করছে।
তবে মালয়েশিয়ার অনুসন্ধান কার্যক্রমের সমালোচনা করে আসছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলো।
এদিকে, মঙ্গলবার মালয়েশিয়ার নিখোঁজ এমএইচ-৩৭০ বিমানটি নিজেদের ভূখণ্ডে খুঁজতে শুরু করেছে চীন। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এ তথ্য জানায়।
নিখোঁজ বিমানটির অনুসন্ধান উত্তর ও দক্ষিণ এয়ার করিডর পর্যন্ত বিস্তৃত করেছে আন্তর্জাতিক অনুসন্ধানকারীরা। করিডর দুটির একটি কাজাখস্তান ও তুর্কমিনিস্তান হয়ে উত্তর থাইল্যান্ড পর্যন্ত। অপরটি ইন্দোনেশিয়া থেকে ভারত মহাসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত।
বিমানটি নিখোঁজ হওয়ার পেছনে পাইলট বা অন্য কোনো আরোহীর হাত রয়েছে কি না, সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে অনুসন্ধানকারীরা।
সূত্র : বিবিসি
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।