ঢাকা, ৫ মার্চ (হটনিউজ২৪বিডি.কম) : একাত্তরের এই দিনে হরতাল পালনকালে গাজীপুরের টঙ্গীতে সেনাবাহিনীর গুলিতে ৬ জন নিহত ও ৩৫ জন আহত হন। এ ছাড়া খুলনায় ২ জন এবং রাজশাহীতে ১ জন নিহত হন।
টঙ্গীতে ২০ হাজারেরও বেশি শ্রমিক স্বাধিকার আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে সেনাবাহিনী নির্বিচারে গুলি চালায়। এতে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে বিকেলে আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগ ও ছাত্রলীগের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম থেকে এক বিশাল লাঠি মিছিল বের হয়।
বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আওয়ামী লীগের তরফ থেকে ব্যাংকিং লেনদেনের ওপর নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদ এদিন চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, রংপুর, সিলেট ও দেশের অন্যান্য স্থানে সংঘটিত বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের চিত্র তুলে ধরেন। যে কোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য আওয়ামী লীগ একটি কন্ট্রোল রুম স্থাপন করে।
এদিন তাহরিক-ই-ইশতিকলাল পার্টির প্রধান এয়ার মার্শাল (অব.) আসগর খান ‘পাকিস্তানের সংহতি বিপন্ন’ উল্লেখ করে অবিলম্বে শেখ মুজিবের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহ্বান জানান।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।