সকল মেনু

সুবর্ণচরে বন্দুকযুদ্ধে তিন ডাকাত নিহত

images জেলা প্রতিবেদক, নোয়াখালী, ৮ নভেম্বর:  নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে তিন ডাকাত। নিহতদের মধ্যে কালু বাহিনীর প্রধান কালুও রয়েছে। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ১২টার দিকে সুবর্ণচরের আলামিন বাজারের কাছে এ ঘটনা ঘটে।  নিহতরা হলো কালু বাহিনীর প্রধান কালু মিয়া (৪৫), রিপন আলী (৩৫) ও রুবেল হোসেন  (৩৫)।  রুবেল কালুর দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করতো। নোয়াখালীর চরাঞ্চলে কালু বাহিনী দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় ছিল বলে পুলিশ সু্ত্রে বলা হয়েছে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) আনিসুর রহমান পিপিএম জানান, গোপন সূত্রে ডাকাতদের অবস্থান জানতে পেরে বৃহস্পতিবার দিনগত  রাত ১২ টার দিকে জেলা গোয়েন্দা  পুলিশ (ডিবি) ও  সুবর্ণচর থানার পুলিশ যৌথভাবে  আলামানি বাজারের পুর্বদিকে অভিযান শুরু করে।
এদিকে পুলিশের উপস্থিতি টের পেরে ডাকাত বাহিনী তাদের ওপর গুলি চালাতে শুরু করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। কিছুক্ষণ উভয় পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময় চলে। এতে ঘটনাস্থলে তিন ডাকাত নিহত হয়। এই ঘটনায় কয়েকজন পুলিশও আহত হয়েছে বলে এসপি দাবি করেছেন। ডাকাতদলের বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে বলে সুবর্ণ চর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে  ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি রাইফেল, পাঁচ রাউন্ড গুলি ও কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ তিনটি লাশ উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
পুলিশ সুপার আরো জানান, কালু ও তার বাহিনীর বিরুদ্ধে দুটি হত্যা মামলাসহ অপহরণ, চাঁদাবাজি ও ডাকাতির অভিযোগে হাতিয়া, সুবর্ণচর ও রামগতিসহ বিভিন্ন থানায় অন্তত ১০টি মামলা রয়েছে।
নোয়াখালীর উপকূলীয় অঞ্চলকে ডাকাতমুক্ত করতে গত ২৭ অগাস্ট থেকে স্থানীয় জনগণ, কমিউনিটি পুলিশ ও থানা পুলিশের সমন্বয়ে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। ইতোমধ্যে ওই অভিযানে হাতিয়া অঞ্চলের ছয় ‘ডাকাত’ নিহত ও অস্ত্রসহ অন্তত ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

জেলা প্রতিবেদক, নোয়াখালী, ৮ নভেম্বর: নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে তিন ডাকাত। নিহতদের মধ্যে কালু বাহিনীর প্রধান কালুও রয়েছে। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ১২টার দিকে সুবর্ণচরের আলামিন বাজারের কাছে এ ঘটনা ঘটে।  নিহতরা হলো কালু বাহিনীর প্রধান কালু মিয়া (৪৫), রিপন আলী (৩৫) ও রুবেল হোসেন  (৩৫)।  রুবেল কালুর দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করতো। নোয়াখালীর চরাঞ্চলে কালু বাহিনী দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় ছিল বলে পুলিশ সু্ত্রে বলা হয়েছে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) আনিসুর রহমান পিপিএম জানান, গোপন সূত্রে ডাকাতদের অবস্থান জানতে পেরে বৃহস্পতিবার দিনগত  রাত ১২ টার দিকে জেলা গোয়েন্দা  পুলিশ (ডিবি) ও  সুবর্ণচর থানার পুলিশ যৌথভাবে  আলামানি বাজারের পুর্বদিকে অভিযান শুরু করে।
এদিকে পুলিশের উপস্থিতি টের পেরে ডাকাত বাহিনী তাদের ওপর গুলি চালাতে শুরু করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। কিছুক্ষণ উভয় পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময় চলে। এতে ঘটনাস্থলে তিন ডাকাত নিহত হয়। এই ঘটনায় কয়েকজন পুলিশও আহত হয়েছে বলে এসপি দাবি করেছেন। ডাকাতদলের বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে বলে সুবর্ণ চর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে  ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি রাইফেল, পাঁচ রাউন্ড গুলি ও কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ তিনটি লাশ উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
পুলিশ সুপার আরো জানান, কালু ও তার বাহিনীর বিরুদ্ধে দুটি হত্যা মামলাসহ অপহরণ, চাঁদাবাজি ও ডাকাতির অভিযোগে হাতিয়া, সুবর্ণচর ও রামগতিসহ বিভিন্ন থানায় অন্তত ১০টি মামলা রয়েছে।
নোয়াখালীর উপকূলীয় অঞ্চলকে ডাকাতমুক্ত করতে গত ২৭ অগাস্ট থেকে স্থানীয় জনগণ, কমিউনিটি পুলিশ ও থানা পুলিশের সমন্বয়ে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। ইতোমধ্যে ওই অভিযানে হাতিয়া অঞ্চলের ছয় ‘ডাকাত’ নিহত ও অস্ত্রসহ অন্তত ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top