সকল মেনু

বড় শহর যেখানে বিমানবন্দর আছে সেখানেও মেট্রোরেল হবে ​: প্রধানমন্ত্রী

হটনিউজ ডেস্ক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শুধু ঢাকা কেন? চট্টগ্রামে মেট্রোরেল হতে হবে। চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট থেকে রেল স্টেশন পর্যন্ত মেট্রোরেল হতে হবে। এছাড়া বড় শহর যেখানে আছে, বিমানবন্দর আছে সেখানেও মেট্রোরেল হতে পারে।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। একনেকের সভায় ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রকল্পগুলোর মোট ব্যয় ১১ হাজার ২১১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।

সভার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক, বন ও পরিবেশ মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী।
সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজি’র মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় জানায়, অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো- স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের আওতায় এয়ারপোর্ট রোডসহ বিভিন্ন সড়কের উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের জন্য লজিস্টিকস্ ও ফ্লিট মেইনটেন্যান্স ফ্যাসিলিটিস গড়ে তোলা (১ম সংশোধিত), সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের কুমারগাঁও-বাদাঘাট-এয়ারপোর্ট সড়ককে জাতীয় মহাসড়ক মানে ৪-লেনে উন্নীতকরণ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ টেলিভিশনের কেন্দ্রীয় সম্প্রচার ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, ডিজিটাইজেশন ও অটোমেশন (১ম পর্যায়) (১ম সংশোধিত) প্রকল্প।

এছাড়া ডাক, টেলিযোগাযোগ ও মন্ত্রণালয়ের -মোবাইল গেইম এ অ্যাপ্লিকেশনের দক্ষতা উন্নয়ন (৩য় সংশোধিত), প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দুটি প্রকল্প যথাক্রমে আশ্রয়ণ-২ (৪র্থ সংশোধিত) এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল, মীলসরাই-১ম পর্যায় (১ গ্রকল্প; পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রকল্প যথাক্রমে বরগুনা জেলার অধীন পোল্ডার ৪৩১ ও ৪৪টি পুনর্বাসন এবং ঝুঁকিপূর্ণ অংশ পায়রা নদীর ভাঙন হতে প্রতিরক্ষা প্রকল্প এবং কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী ও উলিপুর উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর ভাঙনরোধ (১ম সংশোধিত) প্রকল্প এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের পার্ট বিষয়ক মৌলিক ও ফলিত গবেষণা (৩য় সংশোধিত) প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top