সকল মেনু

ঠাকুরগাঁওয়ে শিক্ষার্থীর তৈরি বিমান উড়ছে আকাশে!

হটনিউজ ডেস্ক:

ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার বলিদ্বাড়া গ্রামের দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান সালাউদ্দীন। তার স্বপ্ন ছিলো বড় হয়ে বিমানের পাইলট হবে। দারিদ্রতা দমিয়ে রাখতে পারেনি সালাউদ্দীনকে। বিমান আবিস্কারের পর আকাশে উড়িয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি করেছেন তিনি।

গ্রামের কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি বিভাগে ভর্তি হন। ২০১৭ সালে পরীক্ষামূলক ভাবে দূরপাল্লার চালক বিহীন বিমান তৈরির কাজ শুরু করেন। দীর্ঘ ৪ বছরের প্রচেষ্টায় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে বিমান উদয়ন করতে সক্ষম হন সালাউদ্দীন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি বিভাগে অধ্যায়ন করলেও দৃষ্টিটা ছিলো বিজ্ঞানের দিকে। বন্ধুদের নিয়ে ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠাতা করেন বশেমুরবিপ্রবি বিজ্ঞান ক্লাব। শুরু করেন ড্রোন বানানোর কাজ। পরে বাঁশ, কাঠ, কর্কশীট, ফোমশীট ব্যবহার করে ছোট আকারের ড্রোন বানানোর চেষ্টা করলে দীর্ঘ প্রচেষ্টায় ড্রোন বানাতে সক্ষম হন তিনি। যার ওজন ১ কেজি।
পরীক্ষামূলক এই বিমানটি পাঁচ কি: মি: নিয়ন্ত্রণ রেখার ভিতরে সর্বোচ্চ ২ হাজার ফুট উচ্চতায় এবং ১শ কি:মি: গতিতে ২০ মিনিট উড্ডয়ন করতে পারে। তবে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বিজ্ঞান প্রযুক্তিকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব বলে জানান সালাউদ্দিন।

বিমান উদয়ন দেখতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ছাদে এবং ঠাকুরগাঁও জিলা মাঠে (বড় মাঠ) ভিড় জমাতে শুরু করেছে স্থানীয়রা।

স্থানীয়রা জানান, সালাউদ্দীনের হাতে তৈরি করা বিমান আকাশে উড়ছে দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম জানান, কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই তার উদ্ভাবনী অসাধারণ। সে চেষ্টা করে সফল হয়েছে। আমরা চেষ্টা করবো তার পাশে থেকে সহযোগিতা করার।

গ্রামের কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি বিভাগে ভর্তি হন। ২০১৭ সালে পরীক্ষামূলক ভাবে দূরপাল্লার চালক বিহীন বিমান তৈরির কাজ শুরু করেন। দীর্ঘ ৪ বছরের প্রচেষ্টায় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে বিমান উদয়ন করতে সক্ষম হন সালাউদ্দীন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি বিভাগে অধ্যায়ন করলেও দৃষ্টিটা ছিলো বিজ্ঞানের দিকে। বন্ধুদের নিয়ে ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠাতা করেন বশেমুরবিপ্রবি বিজ্ঞান ক্লাব। শুরু করেন ড্রোন বানানোর কাজ। পরে বাঁশ, কাঠ, কর্কশীট, ফোমশীট ব্যবহার করে ছোট আকারের ড্রোন বানানোর চেষ্টা করলে দীর্ঘ প্রচেষ্টায় ড্রোন বানাতে সক্ষম হন তিনি। যার ওজন ১ কেজি।
পরীক্ষামূলক এই বিমানটি পাঁচ কি: মি: নিয়ন্ত্রণ রেখার ভিতরে সর্বোচ্চ ২ হাজার ফুট উচ্চতায় এবং ১শ কি:মি: গতিতে ২০ মিনিট উড্ডয়ন করতে পারে। তবে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বিজ্ঞান প্রযুক্তিকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব বলে জানান সালাউদ্দিন।

বিমান উদয়ন দেখতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ছাদে এবং ঠাকুরগাঁও জিলা মাঠে (বড় মাঠ) ভিড় জমাতে শুরু করেছে স্থানীয়রা।

স্থানীয়রা জানান, সালাউদ্দীনের হাতে তৈরি করা বিমান আকাশে উড়ছে দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম জানান, কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই তার উদ্ভাবনী অসাধারণ। সে চেষ্টা করে সফল হয়েছে। আমরা চেষ্টা করবো তার পাশে থেকে সহযোগিতা করার।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top