সকল মেনু

৭ই মার্চকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণার দাব..ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা

হটনিউজ ডেস্ক: সাবেক মন্ত্রী, চেয়ারম্যান জাতীয় জোট বিএনএ ও তৃণমূল বিএনপি ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা অাজ বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাব ভিআইপি কনফারেন্স লাউঞ্জে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করেন । তিনি বলেন, জাতিকে স্বাধীনতার যুদ্ধে প্রস্তুতি নিতে এবং স্বাধীনতার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ একটি অনন্য সাধারণ অনুপ্রেরণা। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রতিটি প্রভাত শুরু হয়েছে এই ভাষণ দিয়ে এবং প্রতিটি রাত শেষ হয়েছে এই ভাষণ দিয়ে। বাংলাদেশের আবাল বৃদ্ধ-বণিতা, দেশের সশস্ত্র বাহিনী, বিডিআর, পুলিশ বাহিনীসহ প্রতিটি দেশপ্রেমিক নাগরিকের স্বাধীনতাকামী চেতনা ও প্রেরণার উৎসাহ ছিল ৭ই মার্চের ভাষণ। মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে এদেশের তরুণ ও প্রবীন প্রজন্ম নির্বিশেষে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করেছে ৭ই মার্চের ভাষণ। যথার্থই ৭ই মার্চ বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি রাখে। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সরকারকে অাহ্ববান জানাচ্ছি- ৭ই মার্চকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করতে। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন : মেজর (অবঃ) ড. শেখ হাবিবুর রহমান, মহাসচিব জাতীয় জোট বিএনএ ও চেয়ারম্যান জাগো বাঙালি, আশরাফ আলী হাওলাদার, চেয়ারম্যান বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক মুক্তি আন্দোলন ও মিডিয়া উইং চীফ জাতীয় জোট বিএনএ, শেখ শহীদুজ্জামান, চেয়ারম্যান ন্যাশনাল কংগ্রেস ও মুখপাত্র বিএনএ, লায়ন আফরোজা বেগম হেপি, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি, মেনুয়েল সরকার, চেয়ারম্যান সম্মিলিত নাগরিক পার্টি, আমান উল্লাহ শিকদার, চেয়ারম্যান বাংলাদেশ আওয়ামী পার্টি, জনাব জাহাঙ্গীর মাজমাদার, ভাইস চেয়ারম্যান, তৃণমূল বিএনপি, ব্যারিস্টার আকবর আমিন বাবুল, মহাসচিব, তৃণমূল বিএনপি, এম.এ মান্নান চৌধুরী, চেয়ারম্যান পিজিএ, সোলায়মান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, এম এ জলিল, সভাপতি, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ, জনাব আক্কাস আলী খান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তৃণমূল বিএনপিসহ জাতীয় জোটের প্রমূখ জাতীয় নেতৃবৃন্দ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top