সকল মেনু

নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত মাশরাফি বিন মোর্তজার, মায়ের অনুভূতি

unnamed-20 উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি: ১৯৮৩ সালের ৫ অক্টোবর সকাল ৮টার দিকে আমার বাবার বাড়ি নড়াইল শহরের আদালতপুরে জন্মগ্রহণ করে মাশরাফি। সেইদিনটি ছিল ‘মঙ্গলবার’। তবে, জন্মের আগে জানতাম না, আমার ছেলে না মেয়ে হবে। ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরেই ছেলে সন্তানের মুখ দেখলাম।’ এসব কথা বলেন, মাশরাফি বিন মর্তুজার মা হামিদা মর্তুজা বলাকা। জন্মদিনে ছেলের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি। বুধবার (৫ অক্টোবর) ৩২ পেরিয়ে ৩৩-এ পা রেখেছেন দেশের ক্রিকেটের মহাতারকা। যার হাত ধরে বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন অনন্য উচ্চতায়। কখনো মাশরাফির জন্মদিন বড় করে পালন করা হয়নি বলেও জানান হামিদা মর্তুজা, ‘কৌশিকের (মাশরাফি) জন্মদিন কখনো ঘটা করে পালন করা হয়নি। ওর যখন এক বছর বয়স, তখন ১টি কেক কেটে জন্মদিন পালন করা হয়। সেদিন আমার বাবা এভাবে কেক কেটে জন্মদিন পালন করতে নিষেধ করেন। পরবর্তীতে আর কখনো সেইভাবে পালন করা হয়নি। ঐ একবারই কেক কেটে ওর জন্মদিন পালন করা হয়েছে। তারপর থেকে এতিম ও দুঃখী মানুষের মাঝে খাবার, টাকা-পয়সা দেয়ার মধ্য দিয়ে কৌশিকের জন্মদিন পালন করা হয়।’মাশরাফির ছোটবেলার কথাও তুলে ধরেন তিনি, ‘মাশরাফির খ্যাতি বিশ্বজোড়া হলেও ছোটবেলায় ফুটবল আর ব্যাডমিন্টন খেলতো। এক সময় শুরু করেন ক্রিকেট খেলা। পড়ালেখা আর খেলাধুলার পাশাপশি বন্ধুদের সঙ্গে দুরন্তপনায়ও মেতে থাকতো। চিত্রা নদীতে সাঁতারকাটা এবং আম, লিচুসহ বিভিন্ন ফল পেড়ে খাওয়ার আনন্দ উপভোগ করত বিভিন্ন সময়। বন্ধুদের নিয়ে দিনরাত আড্ডা দিতে ভালোবাসতো মাশরাফি।’২০০৬ সালে নড়াইলের মেয়ে সুমনা হক সুমিকে বিয়ে করেন মাশরাফি। দাম্পত্য জীবনে এক মেয়ে ও এক ছেলে সন্তানের জনক তিনি। মাশরাফির নেতৃত্বে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওডিআই সিরিজ জয়ের (২-১) পর টাইগারদের সামনে ইংল্যান্ড সিরিজের চ্যালেঞ্জ#

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top