সকল মেনু

বাংলাদেশে পেওনিয়ারের র্ব্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন এমরাজিনা-শোয়েব

unnamedহটনিউজ ডেস্ক:  বিশ্বের দুই শতাধিক দেশে ব্যবসা পরিচালনাকারি আন্তর্জাতিক অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে প্রতিষ্ঠান পেওনিয়ার বাংলাদেশে এমরাজিনা ইসলাম ও শোয়েব মোহাম্মাদকে র্ব্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। তারা প্রাথমিকভাবে চলতি মাস থেকে শুরু করে আগামী দুই বছর বাংলাদেশে পেওনিয়ারের ব্যবসায়িক উন্নয়নে কাজ করবেন। দুইজনই ফ্রিল্যান্সার থেকে এন্টারপ্রেনিয়র হয়েছেন এবং এরপর হলেন পেওনিয়ার অ্যাম্বাসেডর। বাংলাদেশে পেওনিয়ারের র্ব্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে সদ্য নিয়গপ্রাপ্ত এমরাজিনা ইসলাম ২০১৩ সালে বেসিস থেকে নারী বিভাগে পুরস্কারপ্রাপ্ত ৩ জন সেরা ফ্রিল্যান্সারদের একজন। তিনি আউটসোর্সিং করছেন ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে। এই প্ল্যাটফর্মে তিন বছর একা কাজ করেছেন গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে। ২০১৪ সালের ফেব্র“য়ারিতে তিনি শুধু নারীদের নিয়ে শুরু করেন ক্রিয়েটিভ কিটেন্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এটি একটি গ্রাফিক ডিজাইন এজেন্সি। এই এজেন্সির অধীনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শতাধিক ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন। অন্যদিকে শোয়েব মোহাম্মাদ সার্টিফাইড কম্পিউটার গ্রাফিক্স জেনেরেলিস্ট। বর্তমানে আর্ট ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্বে আছেন দ্য স্ট্রেইট লাইট স্টুডিও এবং নিজল প্রডাকশনে। একই সাথে শেখো নামের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন; যেখানে বাংলাদেশে দক্ষ অ্যানিমেটর তৈরির লক্ষ্যে অ্যানিমেশনের ওপরে এক বছরের অ্যাডভান্স কোর্স করানো হয়। এমরাজিনা ইসলাম ও শোয়েব মোহাম্মাদ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, “আমরা এতদিন পেওনিয়ার দিয়ে আমাদের উপার্জিত অর্থ বিদেশ থেকে দেশে নিয়ে এসেছি। এটি খুব সহজ ও ঝামেলা বিহীন। যারা আউটসোর্সিং করেন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেন, বাইরের দেশের কাছে নিজেদের প্রোডাক্ট বিক্রি করেন, মোট কথা বিদেশী অর্থ দেশে থেকে উপার্জন করেন তারা পেওনিয়ার ব্যবহার করে তাদের অর্থ খুব সহজে দেশে নিয়ে আসতে পারেন। আমরা পেওনিয়ারের প্রতিনিধি হিসেবে এ দেশের মানুষদের সহযোগিতা করতে চাই এবং এদেশের পেওনিয়ার গ্রাহকদের পরামর্শ, মতামত পেওনিয়ারের কাছে পৌঁছে দিতে চাই”। প্রসঙ্গত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠানটি আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। এখন বিশ্বজুড়ে দুই শতাধিক দেশে ভিন্ন ভিন্ন মুদ্রায় উত্তোলনযোগ্য দশ লক্ষাধিক ব্যবহারকারীর আস্থার প্রতীক পেওনিয়ার। ঢাকা থেকে শুরু করে লিমা শহর পর্যন্ত পেওনিয়ারের আছে ৪ শতাধিক অক্লান্ত পরিশ্রমী কর্মী। সার্বক্ষণিক ৩৫টি ভাষায় সাহায্য দিয়ে আসছে পেওনিয়ার। বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে পেওনিয়ারের মাধ্যমে বাংলাদেশে পেওনিয়ার অ্যাকাউন্টে অর্থের পরিমাণ অনুসন্ধান, এটিএম বুথ বা ব্যাংক থেকে সহজেই টাকা উত্তোলন করা যায়। বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম শুরু করে ২০১৪ সালে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top