২০১২ সালের ২৭ এপ্রিল চট্টগ্রামের পাঁচলাইশের একটি ভবনের পাঁচতলার ছাদে নিয়ে হিমাদ্রীকে মারধরের পর কুকুর লেলিয়ে দেওয়া হয়। পরে তাঁকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া হয় বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। ওই বছরের ২৩ মে ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যান এ-লেভেলের শিক্ষার্থী হিমাদ্রী। হিমাদ্রী হত্যার ঘটনায় তাঁর মামা অসিত কুমার দে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ৩০ অক্টোবর পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০১৪ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আদালত পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
এর আগে গত ২৮ জুলাই এবং ১১ আগস্ট দুবার এই মামলার রায় ঘোষণার তারিখ পেছানো হয়।
রায়ে হিমাদ্রীর বাবা প্রবীর মজুমদার সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
তবে রায় শুনে আদালত প্রাঙ্গণে মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া শাহ সেলিম নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, তিনি রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।