সকল মেনু

পায়রা সমুদ্রবন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

paira-port_27143হটনিউজ২৪বিডি.কম : বাংলাদেশের তৃতীয় বাণিজ্যিক সমুদ্রবন্দর হিসেবে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে পায়রা সমুদ্রবন্দর। পদ্মা সেতু নির্মাণের পর এই সমুদ্রবন্দরটি দক্ষিণ জনপদের অর্থনীতির চিত্র বদলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।

আজ শনিবার সকালে ঢাকায় গণভবনে বসে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পটুয়াখালীর পায়রা বন্দরে বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে পণ্য খালাস কার্যক্রম উদ্বোধন করেন সরকারপ্রধান। পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ভিডিও কনফারেন্সে গণভবনের অনুষ্ঠানে যুক্ত হন নৌমন্ত্রী শাজাহান খান।
এর মধ্য দিয়ে নিরাপদ বাল্কপণ্য নদীপথে পরিবহনের মাধ্যমে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম শুরু হলো বলে জানান পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ক্যাপ্টেন মো. সাইদুর রহমান। পদ্মা সেতুর পাথর নিয়ে আসা এমভি ফরচুন বার্ড থেকে পণ্য খালাসের মধ্য দিয়ে পায়রার যাত্রা শুরু হলো।

শেখ হাসিনার সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যে ১০টি প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে তার একটি পায়রা সমুদ্রবন্দর, এর মধ্েয রয়েছে পদ্মা সেতুও।

২০১৩ সালের ১৮ নভেম্বর পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নে রামনাবাদ চ্যানেলের পশ্চিম তীরে ১৬ একর জমির ওপর পায়রা সমুদ্রবন্দর নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ১১২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৮ সালের মধ্েয এই সমুদ্রবন্দর নির্মাণের পুরো কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে জাহাজ ভেড়ার অবকাঠামো নির্মিত হয়ে যাওয়ায় আগেই ভিড়তে শুরু করেছে জাহাজ। এক হাজার ১২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৮ সালের মধ্েয এই সমুদ্র বন্দর নির্মাণের পুরো কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে জাহাজ ভেড়ার অবকাঠামো নির্মিত হয়ে যাওয়ায় আগেই ভিড়তে শুরু করেছে জাহাজ।

পায়রা বন্দর দক্ষিণ জনপদের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র হবে বলে মনে করা হচ্ছে। স্থানীয়দের আশা, বন্দরটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হলে উপকূলীয় এলাকার হাজার হাজার বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান হবে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top