সকল মেনু

দুগ্ধ খামার করে স্বাবলম্বী ফরিদপুরের চরাঞ্চলের মানুষ

fa585883-e957-4c6f-9afb-c808ea83b3a8শাহাদাত হোসেন তিতু,ফরিদপুর: ফরিদপুরের জেলার দূর্গম চরাঞ্চলের কয়েক হাজার পরিবার গাভী,ছাগল,ভেড়া পালন করে তারা স্বাবলম্বী হচ্ছে। ক্ষুদ্র খামারীদের জন্য প্রকল্প ভিত্তিক অর্থ ও দুধ সরবরাহের ব্যবস্থা করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা সম্ভব।
জেলার তিনটি উপজেলার আটটি ইউনিয়নের বেশীরভাগ গ্রামই পদ্মা নদীর চরে অবস্থান। চরে বসবাসকারী মানুষের আয়ের অন্যতম উৎস গাভীর দুধ। ওই এলাকার বাসিন্দারা যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষিতে অনগ্রসরতা কারনে মূলভূখন্ডের জনগোষ্ঠি থেকে পিছিয়ে আছে আজও। তাদের আয়ের অন্যতম উৎস হিসেবে গবাদিপশু পালনকে অগ্রাধিকার দেয় সেখানকার মানুষ গুলো।
চরাঞ্চলের ক্ষুদ্র খামারীরা জানায়,প্রায় প্রতিটি পরিবারেই দুই থেকে তিনটি গরু পালন করে তারা। গাভীর দুধ বিক্রি করে চলে তাদের সংসার ও ছেলে-মেয়েদের লেখা পাড়া। কিন্তু শহরে প্রতি কেজি দুধের দাম ৬০টাকা হলেও চরাঞ্চলের অর্ধেক দামে তাদের বিক্রি করতে হয় তাদের উৎপাদিত দুধ। তাদের দাবি দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত করনের জন্য চরাঞ্চলের সরকারী উদ্যোগ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে , যাতে ক্ষুদ্র খামারীরা দুধের ন্যায্য দাম পায়।
‘ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী জানান, সরকার পদ্মার এই চরে মিল্কভীটার একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু করেছে। এছাড়াও চরের ক্ষুদ্র খামারিদের জন্য এক কোটি পচিশ লাক্ষ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে ওই খামারিদের ভাল জাতের গাভী দেওয়ার জন্য’

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top